পাকিস্তানে (Pakistan) দু’টি পুরুষাঙ্গ (Penis) নিয়ে এক শিশুরজন্ম নিয়ে চাঞ্চল্য। জানা গিয়েছে শিশুর কোনও মলদ্বার নেই। ‘ইন্টারন্যাশনাল জর্নাল এফ সার্জারি কেস রিপোর্টস’-এ বিষয়টি জানানো হয়েছে। এই শারীরিক অক্ষমতাকে ডাইফ্যালিয়া বলা হয়ে থাকে। প্রতি ছয় কোটি শিশুর মধ্যে এই ধরনের একটি শিশুর জন্ম হতে পারে। মলদ্বার না থাকায় চিকিৎসকদের অস্ত্রোপচার করতে হয় শিশুটির ওপর। কলোনোস্কোপির মাধ্যমে একটি মলদ্বার তৈরি করা হয়েছে। সেখান দিয়েই মলত্যাগ করতে পরবে শিশুটি।
আরও পড়ুন-ট্রেনের টিকিটে সিনিয়র সিটিজেন ছাড় নিয়ে বড় রায় সুপ্রিম কোর্টের
সূত্রের খবর শিশুর দু’টি পুরুষাঙ্গই স্বাভাবিক আকারের। একটি পুরুষাঙ্গ অপরটির থেকে ১ সেন্টিমিটার লম্বা। শিশুটির একটি পুরুষাঙ্গ ২.৫ সেন্টিমিটার লম্বা এবং অপরটি ১.৫ সেন্টিমিটার লম্বা। জন্মের পর দেখা গিয়েছে শিশুটি দু’টি পুরুষাঙ্গ দিয়েই প্রস্রাব করে। যদিও অতিরিক্ত পুরুষাঙ্গ সরানোর জন্য কোনও অস্ত্রোপচার করা হয়নি । শিশুটিকে ৩৬ সপ্তাহের গর্ভাবস্থানের পর জন্ম দেন মা। অস্ত্রোপচারের দু’দিন পর শিশুটিকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন-বৃষ্টির সম্ভাবনা দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে, কেমন থাকবে তাপমাত্রা
ডাইফ্যালিয়ার কারণে শারীরিক জটিলতা দেখা দেয় না বলেই জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। মাতৃগর্ভে যখন শিশুর যৌনাঙ্গ আকার ধারণ করতে শুরু করে, সেই সময়ের কোনও সমস্যার জন্য অস্বাভাবিকতা দেখা যেতে পারে।