প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের আকার ধারণ করেছে ‘মোকা’ (Mocha- Bangladesh)। এই ঘূর্ণিঝড়ের ল্যান্ডফল হতে পারে রবিবার দুপুরে বাংলাদেশের কক্সবাজার এবং মায়ানমারের কায়াকপুরের মধ্যে। এই পরিস্থিতিতে আতঙ্কে রয়েছে বাংলাদেশ। এরইমধ্যে ‘মোকা’ মোকাবিলায় একাধিক পদক্ষেপ নিয়েছে বাংলাদেশের হাসিনা সরকার। ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কায় ইতিমধ্যেই কক্সবাজার থেকে পর্যটকদের সরানোর কাজ শুরু হয়েছে। আতঙ্কে ভুগছেন কক্সবাজারের দ্বীপ ইউনিয়ন সেন্ট মার্টিনের কমপক্ষে ১০ হাজার মানুষ। ইতিমধ্যেই দ্বীপের ২০টিরও বেশি পরিবারকে টেকনাফে নিরাপদ জায়গায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। বাংলাদেশের আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে অতি ভারী বৃষ্টির সঙ্গে টেকনাফে ৫ থেকে ৭ ফুট উঁচু জলোচ্ছ্বাসেরও সম্ভাবনা রয়েছে।
সূত্রের খবর, ঘূর্ণিঝড়ের (Mocha- Bangladesh) জেরে জলোচ্ছ্বাসে দ্বীপের বহু বাড়ি-গাছ জলে তলিয়ে যেতে পারে। হতে পারে ভূমিধস। মৌসম ভবন জানিয়েছে, রবিবার দুপুরে মোকা ঘণ্টায় ১৫০-১৬০ কিমি স্থলভাগে আছড়ে পড়বে। বাংলাদেশের আবহাওয়া অধিদফতরের আবহাওয়াবিদ শামিম হাসান ভূঁইয়া বলেন, ঘূর্ণিঝড় ‘মোকা’ সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলতে পারে কক্সবাজার উপকূল এবং সেন্ট মার্টিন দ্বীপে। কক্সবাজারে ভূমিধসের আশঙ্কা করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন- CBSE-র দ্বাদশ শ্রেণির ফল প্রকাশ, পরীক্ষার্থীদের পাশের হার ৮৭.৩৩ শতংশ