প্রতিবেদন : অচলাবস্থা কাটাতে আজ শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু (Bratya Basu) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারদের বৈঠকে ডেকেছেন বিকাশ ভবনে। অথচ বিজেপির নির্দেশমতো রাজভবন থেকে রেজিস্ট্রারদের বলা হয়েছে শিক্ষামন্ত্রীর বৈঠকে যাওয়ার দরকার নেই। কোন এক্তিয়ারে একথা বলেন রাজ্যপাল? তুঘলকি আচরণে একের পর এক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বদল করেছেন রাজ্যপাল (Governor CV Ananda Bose)। অথচ এদের বেতন দেয় রাজ্য সরকার। নিয়োগপত্র দিলেও বেতন দেওয়ার ক্ষমতা নেই রাজ্যপালের। এই অবস্থায় রাজ্য সরকারের পরিস্কার বক্তব্য, তারা যা বলবেন সেটাই পালন করবে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। আসলে রাজ্যের শিক্ষা ব্যবস্থায় অচলাবস্থা তৈরি করতে চাইছেন রাজ্যপাল তাই রাজ্য সরকারের সঙ্গে যুদ্ধংদেহি মেজাজে সব করছেন। সাংবিধানিক প্রধান হিসেবে যেকোনও কাজ করার আগে রাজ্য সরকারের সঙ্গে রাজভবনে আলোচনা ও মতবিনিময় করাই দস্তুর। কিন্তু রাজ্যপাল সে সবের ধারপাশ দিয়ে যাচ্ছেন না। নিজের মর্জি মতো যা খুশি করছেন। কিন্তু রাজ্য সরকারও এজিনিস বরদাস্ত করবে না তা আগেই পরিস্কার করে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বৃহস্পতিবার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার পদত্যাগ করেছেন।
আরও পড়ুন-অশোকস্তম্ভ খোদাই করা রুপোর থালায় খাবেন বিদেশি অতিথিরা!