প্রতিবেদন : হিংসাত্মক-পাশবিক আক্রমণ। ধূপগুড়িতে হারের জ্বালা জুড়োতে মুর্শিদাবাদে তৃণমূলের উপর হামলা, ভাঙচুর, আগুন— সবকিছুই ঘটল। নেতৃত্ব দিল বাম-কংগ্রেসের ভোট কাটুয়ারা। রানিনগর-২ ব্লকের কয়েকটি গ্রাম পঞ্চায়েত ও পঞ্চায়েত সমিতি দখল করার পর শুক্রবার কংগ্রেসের ডাকা বিজয় সমাবেশ শেষে রানিনগর থানায় হামলা চালাল বাম ও কংগ্রেস-সমর্থিতরা (congress-cpm)। সভায় অধীর চৌধুরী-সহ একাধিক কং-বাম (congress-cpm) নেতা উসকানিমূলক বক্তব্য রাখেন। নেতারা বক্তব্য শেষ করে চলে যাওয়ার পরই কোনওরকম প্ররোচনা ছাড়াই অস্ত্র নিয়ে হামলা চালায় পুলিশকর্মীদের উপর। থানা লক্ষ্য করে একাধিক সকেট বোমা, ইটপাথর ছোঁড়ে এবং থানার আসবাব, সিসি ক্যামেরাও ভাঙে। দুষ্কৃতীদের এলাকাছাড়া করতে পুলিশকে বেশ কয়েক রাউন্ড কাঁদানে গ্যাস ছুঁড়তে হয়। ভাঙচুর আটকাতে গিয়ে জখম হন এক এএসআই-সহ অন্তত তিন পুলিশকর্মী। আহতদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। থানায় আক্রমণের পরেই তৃণমূল কার্যালয়েও হামলা চালিয়ে আগুন ধরিয়ে দেয়। তৃণমূল কংগ্রেসের বক্তব্য, বিনা প্ররোচনাতেই হিংসাত্মক এই ঘটনা ঘটিয়েছে বিজেপির দোসর কংগ্রেস ও সিপিএম। আক্রান্ত প্রশাসন। ছারখার পার্টি অফিস। এলাকার মানুষই জবাব দেবেন।
আরও পড়ুন- শিক্ষামন্ত্রীর বৈঠকে অনুপস্থিত রেজিস্ট্রারদের এবার শোকজের চিঠি ধরাচ্ছে শিক্ষা দফতর