সংবাদদাতা, রামপুরহাট : মুখ্যমন্ত্রী (Chief minister) বলেছিলেন, কৃষকের এক শতক জমি থাকলেও দুই হাজার টাকা কৃষকবন্ধু প্রকল্পের আওতায় পাবেন। যাঁদের দু একর জমি, পাঁচ হাজার টাকা পেয়েছেন। বাংলার কৃষকবন্ধু প্রকল্পের মাধ্যমে বর্তমানে ৯১ লক্ষ ৫৭ হাজার কৃষক বছরে ৪০০০ থেকে ১০,০০০ টাকা পর্যন্ত আর্থিক অনুদান পাচ্ছেন। এর নাম মমতা বন্দ্যোরপাধ্যাায়। এটাই ওঁর গ্যারান্টি। এখন তো মোদি চব্বিশের গ্যারান্টি দিচ্ছেন। কিন্তু দশ বছর আগে ওঁর গ্যারান্টি কী ছিল? সমস্ত কালো টাকা বিদেশ থেকে এনে আমজনতার অ্যাকাউন্টে ঢুকিয়ে দেওয়া হবে। জনধন প্রকল্পে সেই অ্যাকাউন্ট খুলতে ব্যাঙ্কের সামনে মানুষ লাইন দিয়েছিলেন। কিন্তু ১৫ পয়সাও পাননি। এটাই হল মোদির গ্যারান্টি! পার্থক্য ছিল, পার্থক্য আছে, পার্থক্য থাকবে। রামপুরহাট শহরের দলীয় কার্যালয়ে আইএনটিটিইউসির কর্মিসভায় বললেন জেলা তৃণমূল চেয়ারম্যান তথা বিধানসভার ডেপুটি স্পিকার আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়।
আরও পড়ুন-জয়চণ্ডী পাহাড়ে উৎসবের আমেজে পর্যটকের ঢল
মঙ্গলবার তিনি আইএনটিটিউসির পক্ষ থেকে তাদের সারা বছরের দলীয় কর্মসূচির ক্যালেন্ডার প্রকাশ করেন। ছিলেন আইএনটিটিইউসির জেলা সভাপতি ত্রিদিব ভট্টাচার্য, রামপুরহাট শহর সভাপতি আবদুর রেকিব, ব্লক সভাপতি সৈয়দ সিরাজ জিম্মি ও মহিলা তৃণমূলের শাখা সংগঠনের জেলা নেতৃত্ব। সভায় টোটো, অটোরিকশা চালক থেকে সাফাইকর্মী, অ্যাম্বুলেন্স চালক, হকার্স— সংগঠিত ও অসংগঠিত শ্রমিকেরা ছিলে। আশিস বলেন, আমরা সমবেত হয়েছি একটাই লক্ষ্যে। চব্বিশের লোকসভা ভোট। আমি জেলা তৃণমূল চেয়ারম্যান হিসেবে গ্যারান্টি দিয়ে বলছি, চব্বিশে বীরভূমের দুটি লোকসভাতেই তৃণমূল বিপুল ভোটে জিতবে।