২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে লোকসভায় (Loksabha) স্মোক বম্ব নিয়ে হামলা হয়। এই ঘটনার পরেই বিধানসভার নিরাপত্তা বাড়ানো হয়। আজ বিধানসভার গেট পেরোলেই গাড়ি দাঁড় করিয়ে নির্দিষ্ট স্টিকার আছে কি না খতিয়ে দেখা হচ্ছে। দায়িত্বে রয়েছেন পুলিশ আধিকারিকেরা। স্টিকার যদি না থাকে তাহলে বিধায়কদের গাড়িও ছাড় পাবে না। বিধানসভার স্পিকার বিমান বন্দ্য়োপাধ্যায়ের গাড়িও ছাড় পেল না। স্পিকারের গাড়ি প্রবেশ করার সময় আটকে রেখে চলল তল্লাশি।
আরও পড়ুন-উত্তর পাকিস্তানে থানায় হা.মলা ৩০ জঙ্গির, মৃ.ত ১০ অফিসার
সূত্রের খবর, বিধায়ক এবং সংশ্লিষ্ট বিভাগের অফিসার ছাড়া কাউকে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। বিধায়কদের পরিচয়পত্র দেখিয়ে ঢোকানো হচ্ছে। বাজেট অধিবেশন নিয়ে বিধানসভায় কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। বিধায়কদের সঙ্গে কেউ এলে তাঁদের অন্য গেট দিয়ে পাস দেখিয়ে ঢোকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। আগের থেকে ভিজিটারসদের গতিবিধি অনেকটাই নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে। বিধানসভায় সব গাড়িকে স্ক্যান করা হচ্ছে। নবান্নের নির্দেশে পুলিশের নিরাপত্তা অনেকটা বাড়ানো হয়েছে। বিধানসভায় সারা বছরের জন্য একজন ওসি পদমর্যাদার অফিসারকে মোতায়েন করা হয়েছে । এদিন স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় জানান নিরাপত্তার সঙ্গে কোনও আপোষ করা হবে না। গত বিধানসভা অধিবেশনে বিধানসভার পাঁচিল টপকে একজন ঢুকে পড়ে। সেই ব্যক্তি দাবি করেন তাঁকে রাজ্যপাল মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে বলেছেন। যদিও কোনও বৈধ কাগজপত্র ছিল না।