উত্তর ২৪ পরগনা : আগামী ১০ তারিখে ব্রিগেডে যে জনগর্জন সভা হবে সেই গর্জন বাংলা ছাড়িয়ে দিল্লিতে পৌছাবে। বাংলার মানুষকে বঞ্চনা করে হকের টাকা দিচ্ছে না দিল্লি। একুশ সালে কাজ করে চব্বিশ সালেও মেলেনি টাকা। সব আটকে রেখেছে বিজেপি সরকার। বাংলার মানুষকে ভাতে মারার চেষ্টা চলছে। সোমবার মধ্যমগ্রামের দলীয় কার্যালয়ে কোর কমিটির সভায় পর এভাবেই কেন্দ্রীয় সরকারকে আক্রমণ করেন অর্থমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য।
আরও পড়ুন-সন্দেশখালি ১৩০ জন ফেরত পেলেন জমি
সোমবার মধ্যমগ্রামে দলীয় কার্যালয়ে উত্তর ২৪ পরগনা কোর কমিটির বৈঠকে অর্থমন্ত্রী ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সাংসদ ডাঃ কাকলি ঘোষ দস্তিদার, কৃষিমন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়, শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু, সেচমন্ত্রী পার্থ ভৌমিক, দমকলমন্ত্রী সুজিত বসু, খাদ্যমন্ত্রী রথীন ঘোষ, মূখ্য সচেতক নির্মল ঘোষ, জেলা সভাধিপতি নারায়ণ গোস্বামী, বিধায়ক ডাঃ সপ্তর্ষি বন্দ্যোপাধ্যায়, হাজি নরুল ইসলাম, রফিকুর রহমান, বীণা মন্ডল-সহ অন্যরা। ব্রাত্য বসু বলেন, জনগর্জন সভার প্রস্তুতি সভা হিসেবে এদিনের বৈঠক হয়। ঠিক হয়েছে জেলার ৩৩টি বিধানসভাতেই কর্মিসভা হবে। এই জেলা থেকেই ১০ লক্ষ মানুষ ব্রিগেডের সভায় উপস্থিত হবেন বলে জানান শিক্ষামন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী আসা পর্যন্ত বিজেপি চায় সন্দেশখালির ঘটনা জিইয়ে রাখতে। পরিকল্পিত ভাবে এই কাজ করা হচ্ছে। পার্থ ভৌমিক বলেন, সন্দেশখালি শান্ত। মানুষের অনুরোধে তাঁদের সঙ্গে আমিও নাম সংকীর্তন করেছি।