প্রতিবেদন : ১০ মার্চ জনগর্জনের মহাব্রিগেড। ৭ তারিখ থেকেই শহরে আসতে শুরু করবেন তৃণমূলের নেতা-কর্মী-সমর্থকরা। জেলা থেকে আসা সেই সব কর্মী-সমর্থকদের জন্য থাকা ও খাওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে বিভিন্ন জায়গায়। মঙ্গলবার ইকো পার্কের সেই ব্যবস্থাপনা সরেজমিনে খতিয়ে দেখলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন বিকেলে ইকো পার্ক যান তিনি। এখানে প্রায় ২০ হাজার মানুষের থাকা-খাওয়ার বন্দোবস্ত করা হচ্ছে। থাকার জায়গা, রান্নার জায়গা, শৌচাগার ঘুরে দেখেন তিনি।
আরও পড়ুন-সুপ্রিম কোর্টে রিট পিটিশন, অভিজিতের সব রায় ও নির্দেশের এবার পুনর্বিবেচনা চাইবেন অভিষেক
সঙ্গে ছিলেন মন্ত্রী সুজিত বসু, বিধাননগরের কর্পোরেশনের মেয়র কৃষ্ণা চক্রবর্তী, সাংসদ ডাঃ কাকলি ঘোষ দস্তিদার, যুব সভাপতি দেবরাজ চক্রবর্তী, তাপস চট্টোপাধ্যায়-সহ একাধিক কাউন্সিলর ও স্থানীয় নেতৃত্ব। ৭ তারিখ থেকেই ইকো পার্কের কর্মীরা এসে থাকতে শুরু করবেন। সবটা দেখার পর নেতৃত্বের সঙ্গে বেশ কিছুক্ষণ বৈঠক করেন অভিষেক। প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেন। আগামী ৮ মার্চ ফের ইকো পার্কে যেতে পারেন তিনি। ২১ জুলাইয়ের সভাকে কেন্দ্র করে যেরকম প্রস্তুতি থাকে এবার সেটা বড় আকারে করা হচ্ছে। যেহেতু ব্রিগেডে জনগর্জন সভা তাই লক্ষ লক্ষ মানুষ উত্তরবঙ্গ, দক্ষিণবঙ্গ থেকে এসে কলকাতায় থাকবেন। তাই সবদিক থেকেই প্রস্তুতি রাখা হচ্ছে। কিন্তু এবারে সময় অনেক কম পাওয়া গিয়েছে। কিন্তু জনতার গর্জনে ১০ মার্চ কলকাতায় টর্নেডো হবে। তাই যতটা সম্ভব তৈরি রাখা হচ্ছে সবকিছু। নিউটাউনের মতো উত্তর কলকাতার, দক্ষিণ কলকাতার, শিয়ালদহ, বড়বাজার সব জায়গাতেই কর্মীদের জন্য বন্দোবস্ত থাকছে।