অপরাজিতা জোয়ারদার, রায়গঞ্জ : এশিয়ার বৃহত্তম রায়গঞ্জের কুলিক পক্ষীনিবাসে শুরু হয়েছে পরিযায়ী পাখি গণনার কাজ। আগামী বুধবার পর্যন্ত এই গণনার কাজ চলবে। রায়গঞ্জ বন দফতরের উদ্যোগে পাখি গণনায় পিপল ফর এনিম্যালস, রায়গঞ্জ পিপল ফর এনিম্যালস, ফোটোগ্রাফি ক্লাব, এইচএমটিএ, হেমতাবাদ জনকল্যাণ সমিতি-সহ বিভিন্ন সংস্থার সদস্যরা এই কাজ করছেন। প্রথম দিনের পাখি গণনায় উপস্থিত ছিলেন কুলিক পক্ষীনিবাসের রেঞ্জার প্রমিতা লামা, বিট অফিসার বরুণ সাহা-সহ আধিকারিকরা। বন দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০২০ সালে পাখির সংখ্যা (৯৯,৬৩১) ছাপিয়ে যায় বিগত সমস্ত বছরের পাখির সংখ্যাকে। গণনাকর্মীরা জানিয়েছেন, প্রথমে প্রতিটা গাছে তাঁরা নম্বর দেবেন। দ্বিতীয় ধাপে প্রতিটি গাছে ক’টা করে পাখির বাসা আছে সেটা গুনবেন। গণনাকর্মীদের আশা, এবার কুলিক পক্ষীনিবাসে পরিযায়ী পাখির সংখ্যা এক লক্ষ ছাড়িয়ে যেতে পারে। রেঞ্জার প্রমিতা লামা বলেন, সরকারি নির্দেশ মেনেই এই গণনা।