প্রতিবেদন : আবার সেই প্রতিহিংসার রাজনীতি। বিরোধীদের অভিযোগ সেটাই। এবং অভিযোগের আঙুল গেরুয়া শিবিরের দিকেই। ম্যারাথন তল্লাশির পর শেষপর্যন্ত গ্রেফতার করা হল লালুপ্রসাদ যাদব ঘনিষ্ঠ সুভাষ যাদবকে। বেআইনি বালি খাদান মামলায় তাঁকে গ্রেফতার করল ইডি। সুভাষের আটটি পৃথক ঠিকানায় লাগাতার হানা দেয় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা।
আরও পড়ুন-রেল রুখে দিয়ে কেন্দ্রকে কড়া বার্তা কৃষক আন্দোলনকারীদের
আর তারপরই গ্রেফতার করা হয় লালু ঘনিষ্ঠকে। ইডির দাবি, তাঁর কাছ থেকে আয়-বহির্ভূতভাবে নগদ ২ কোটি টাকা উদ্ধার করা হয়েছে। তবে লোকসভা নির্বাচনের মুখে ইডির এই অতিতৎপরতাকে একেবারেই সোজা চোখে দেখতে নারাজ বিরোধীরা। বিরোধীদের অভিযোগ, লোকসভা নির্বাচন সামনে আসতেই বিজেপির অঙ্গুলিহেলনে এমন কাজ করছে ইডি। এছাড়াও বিহারে রাজনৈতিক পালাবদলের পর থেকেই লালুপ্রসাদ যাদব ও তাঁর পরিবারের পাশাপাশি তাঁর ঘনিষ্ঠদের বাড়িতেও তল্লাশি চালাচ্ছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। লোকসভা ভোটের আগে বিহারে লালু ও তেজস্বীকে একঘরে করতেই এমন চাল বিজেপির। ২০১৮তে আয়কর দফতরও অভিযান চালিয়েছিল সুভাষের বাড়িতে।