পরীক্ষাকেন্দ্র ভাঙচুর দাবি ক্ষতিপূরণের

টোকাটুকি করতে না পেরে পরীক্ষাকেন্দ্রে ব্যাপক ভাঙচুর চালায় দুই স্কুলের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থীরা। মুর্শিদাবাদের ফরাক্কায়।

Must read

প্রতিবেদন : টোকাটুকি করতে না পেরে পরীক্ষাকেন্দ্রে ব্যাপক ভাঙচুর চালায় দুই স্কুলের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থীরা। মুর্শিদাবাদের ফরাক্কায়। এই ঘটনায় দুই স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছে প্রায় দেড় লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি করেছেন ফরাক্কা ব্লকের নয়নসুখ উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক স্বপনকুমার দাস। এই মর্মে তিনি পশ্চিমবঙ্গ উচ্চশিক্ষা সংসদের ডেপুটি সেক্রেটারি উৎপল বিশ্বাসকে চিঠি দিয়েছেন। প্রধানশিক্ষক স্বপনকুমার দাস জানান, ১০ মার্চ ফিলজফি পরীক্ষা ছিল। পরীক্ষা দিচ্ছিল নিউ ফরাক্কা উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১৪০ ও তিলডাঙা উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ২৭ জন ছাত্র।

আরও পড়ুন-কন্যাশ্রীর পর মুখ্যমন্ত্রীর স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পও পেল বিশ্বসেরার স্বীকৃতি

পরীক্ষা শেষে দুই স্কুলের ছাত্রেরা এগারটি ঘরে ভাঙচুর চালায়। তারা ১০টি টেবিল, ১৪টি আলো, ৩০টি পাখা, ১০টি চেয়ার, ২১টি হাই ও লো বেঞ্চ। ক্ষতিপূরণ না পেলে আগামী দিনে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার সেন্টার করা সম্ভব হবে না বলেও জানানো হয়েছে।
নিউ ফরাক্কা উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধানশিক্ষক মনিরুল ইসলাম জানান, নয়নসুখ উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে পশ্চিমবঙ্গ উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের ডেপুটি সেক্রেটারিকে লেখা চিঠির কপি হাতে পেয়েছি। কত টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে হবে জানা নেই। উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ থেকে কোনও নির্দেশ এলে বিবেচনা করে দেখব। যদিও তিলডাঙা উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক অভিজিৎ পাল জানান, ভাঙচুরের ঘটনা মৌখিকভাবে জানিয়েছিল। ক্ষতিপূরণের বিষয়টি জানা নেই।

Latest article