সাম্প্রদায়িক উসকনিমূলক ভাষণ প্রধানমন্ত্রীর তীব্র নিন্দায় গণমঞ্চ

তাঁদের বক্তব্য, রাজস্থানের বাঁশওয়াড়ায় প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য জনপ্রতিনিধি আইন, ১৯৫১-এর ১২৩, ১২৩(৩এ) এবং ১২৫ ধারাকে লঙ্ঘন করে।

Must read

প্রতিবেদন : ধর্মীয় সাম্প্রদায়িকতা নিয়ে নির্লজ্জতার সব মাত্রা ছাড়িয়ে গেলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী। গত ২২ এপ্রিল রাজস্থানে ভরা নির্বাচনী সভায় দাঁড়িয়ে সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে অকথা-কুকথার স্রোত বইয়ে দেন নরেন্দ্র মোদি। তার সেই বিষোদগার নিয়ে একাধিক সংগঠন ও নাগরিক সমাজের পাশাপাশি এবার গর্জে উঠল দেশ বাঁচাও গণমঞ্চও। মঙ্গলবার কলকাতা প্রেসক্লাবে সাংবাদিক সম্মেলন করেন মঞ্চের সদস্যরা। ছিলেন একাধিক বিশিষ্টরাও।

আরও পড়ুন-জনতার মাঝে মুখ্যমন্ত্রী, বাঁধ ভাঙল ইংরেজবাজারে, নেত্রীর রোড শো আছড়ে পড়ল জনস্রোত

তাঁদের বক্তব্য, রাজস্থানের বাঁশওয়াড়ায় প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য জনপ্রতিনিধি আইন, ১৯৫১-এর ১২৩, ১২৩(৩এ) এবং ১২৫ ধারাকে লঙ্ঘন করে। সংখ্যালঘুদের নিয়ে তিনি যা বলেছেন তা একটা নির্মম পক্ষপাতিত্ব ছাড়া অন্য কিছু নয়। ১০ বছরের সামগ্রিক ব্যর্থতাকে চাপা দিতে নির্বাচনে পরাজয় নিশ্চিত জেনে নির্বাচন চলাকালীন এই সাম্প্রদায়িক মানসিকতার উস্কানি এক ভয়ংকর পরিস্থিতির জন্ম দিতে পারে বলে মনে করছে দেশ বাঁচাও গণমঞ্চ। এদিন উপস্থিত ছিলেন পূর্ণেন্দু বসু, সুদেষ্ণা রায়, প্রতুল মুখোপাধ্যায়, হরনাথ চক্রবর্তী-সহ বিশিষ্টজনেরা।

Latest article