প্রতিবেদন : চাকরিপ্রার্থীদের আবেগ নিয়ে সস্তা রাজনীতি করছে সিপিএম, বিজেপি। অথচ এই সিপিএম, বিজেপির জন্যই ত্রিপুরায় দশ হাজারেরও বেশি শিক্ষকের চাকরি চলে গিয়েছে। তাঁরা রাস্তায় বসে আছেন। আর এ রাজ্যে সেই সিপিএম, বিজেপি নেতারাই এঁদের নিয়ে রাজনীতি করছেন।
আরও পড়ুন-তুষারঝড়ে মৃত্যু নিমতার পর্বতারোহীর
শনিবার উত্তরবঙ্গের ফাঁসিদেওয়া এক নম্বর ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের বিজয়া সম্মিলনীর মঞ্চ এই ভাষাতেই বিরোধীদের আক্রমণ করলেন দলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ। কুণাল বলেন, একদিন পুলিশ গিয়েছে তাই নিয়ে এত কথা। যা ন্যায্য নয় জেনেও বিরোধী নেতারা ওখানে গিয়ে বড় বড় কথা বলছেন। বারবার বলা হয়েছে এভাবে রাস্তা না আটকে আপনারা কোর্টে যান। আর কোর্ট যখন ১৪৪ ধারা দিচ্ছে, পুলিশ মোতায়েন করতে বলে তখন সেটা মানব না কেন? দু’মুখো নীতি তো চলবে না। কুণাল প্রশ্ন তোলেন, যাঁরা সেদিন মধ্যরাতে ওই ছেলেমেয়েগুলোকে বিভ্রান্ত করতে গিয়েছিলেন, তাঁরা কোর্টে গেলেন না কেন? কারণ, তাঁরা জানতেন এই দাবির সপক্ষে আইনি মান্যতা পাওয়া যাবে না। তাই সস্তা রাজনীতির পথ ধরছেন। পুলিশ ওঁদের সরিয়ে দিয়েছিল কারণ, তার পরদিন ওই জায়গায় শিক্ষা দফতরে চাকরির ইন্টারভিউ ছিল।