প্রতিবেদন : মর্মান্তিক দুর্ঘটনার এক সপ্তাহ পর উদ্ধার হল টাইটান সাবমেরিনের ধ্বংসাবশেষ। খোঁজ মিলেছে সাবমেরিনে থাকা পাঁচ যাত্রীর দেহাংশেরও। আমেরিকার উপকূলরক্ষী বাহিনীর তরফে টাইটানের ধ্বংসাবশেষ উদ্ধারের কথা জানানো হয়েছে। সাবমেরিনের উদ্ধার হওয়া অংশগুলি পরীক্ষা করে দুর্ঘটনার কারণ খতিয়ে দেখা হবে। পাশাপাশি দেহগুলি পরীক্ষা করবেন চিকিৎসকরা। তারপরই নিশ্চিত হওয়া যাবে দেহগুলি মৃত পর্যটকদের কি না।
আরও পড়ুন-গুজরাতের মতোই গণহত্যা মণিপুরে
কানাডার একটি জাহাজে করে উদ্ধার করা টাইটানের ধ্বংসাবশেষ নিউ ফাউন্ডল্যান্ডের সেন্ট জন পোর্টে এনে রাখা হয়েছে। উল্লেখ্য, ১৮ জুন যাত্রা শুরুর কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই জলের প্রবল চাপে ভেঙে গিয়েছিল টাইটান। টাইটান দুর্ঘটনার কারণ জানতে কানাডা এবং আমেরিকা এই দুই দেশের সরকারি সংস্থা ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে। ওশানগেটের এই পর্যটন এবং সাবমেরিনের নিরাপত্তা নিয়েও হাজারো প্রশ্ন উঠছে। প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে, একটি এসইউভি গাড়ির সমান আয়তন ছিল টাইটানের। সমুদ্রের প্রায় ৪ কিলোমিটার গভীরে সাবমেরিনটি ডুবে গিয়েছিল। কানাডার সীমান্ত থেকেই টাইটানের ধ্বংসাবশেষ উদ্ধার হয়েছে। টাইটানিক জাহাজের ধ্বংসাবশেষ থেকেও ৫০০ মিটার নিচে ডুবেছিল এই সাবমেরিন।