প্রতিটি হাসপাতালে পুরোদমে চালু করতে হবে ফিভার ক্লিনিক। সহজে তথ্য পাওয়ার জন্য জ্বরে আক্রান্ত রোগীদের রেজিস্টার তৈরি করতে হবে।
আরও পড়ুন-ডেঙ্গি মোকাবিলায় পুরসভার মামলা
হাসপাতালে ভর্তি ডেঙ্গি রোগীদের জন্য ২৪ ঘণ্টা চালু রাখতে হবে ল্যাব। যেদিন রক্ত সংগ্রহ করা হবে, সেদিনই যেন ডেঙ্গি পরীক্ষার রিপোর্ট পাওয়া যায়। ডেঙ্গি আক্রান্তদের চিকিৎসার বাইরের বিষয়গুলি দেখাশোনা করার জন্য এক আধিকারিককে নিয়োগ করতে হবে। রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা দুটিই বিলম্বিত হচ্ছে। জরুরি বিভাগে প্রাথমিক ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে হবে।
আরও পড়ুন-বিজেপি রাজ্যগুলিতে কেন কঠোর আইনি ব্যবস্থা নয়? প্রশ্ন সুপ্রিম কোর্টের
প্লেটলেটের জোগান-সহ ব্লাড ব্যাঙ্কের পরিষেবা যাতে যথাযথ থাকে, তা দেখতে হবে হাসপাতালের প্রধানকে। ডেঙ্গি আক্রান্ত রোগীর অবস্থার উন্নতি বা অবনতি সম্পর্কিত তথ্যের ওপর নজর রাখতে হবে সুপারকে। উল্লেখযোগ্য, পর্যবেক্ষণের কথা নিয়মিত জানাতে হবে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় বৃহস্পতিবার ডেঙ্গি নিয়ে নবান্নে বৈঠকে বসবে কোর কমিটি। ইতিমধ্যেই ডেঙ্গি মোকাবিলায় উদ্যোগী হয়েছে কলকাতা পুরনিগম। ডেঙ্গি মোকাবিলায় একাধিক পদক্ষেপ নিতে চলেছে হাওড়া পুরসভা। এদিন সাংবাদিক বৈঠকে এ কথা জানান হাওড়া পুরসভার প্রশাসকমণ্ডলীর চেয়ারম্যান। এদিন তিনি বলেন, জল জমিয়ে রাখার জন্যে এবার দেড় হাজার বাড়িতে নোটিশ পাঠিয়েছে পুরসভা। নোটিশ পাওয়া সত্ত্বেও সদুত্তর না দেওয়ায় ৫০টি পরিবারের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।