সংবাদদাতা, বারাসত : সন্দেশখালির পরিস্থিতি খতিয়ে দেখলেন ডিজি রাজীব কুমার। বুধবার দুপুরে সন্দেশখালি পৌঁছান তিনি। ধামাখালি থেকে লঞ্চে করে সন্দেশখালি। লঞ্চ থেকে নেমে টোটোয় করে পৌঁছে যান সন্দেশখালির থানায়। এক ঘন্টার উপর বৈঠক করেন। ডিজি রাজীব কুমারের সঙ্গে ছিলেন এডিজি দক্ষিণবঙ্গ সুপ্রতিম সরকার, বসিরহাট পুলিশ জেলার এসপি হাসান মেহেদী রহমান। এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির পর্যালোচনা হয় বৈঠকে। কোথাও কোনও অসুবিধে আছে কিনা জানতে চান।
আরও পড়ুন-এবার জলপ্রকল্পের উদ্বোধনে অভিষেক
জরুরি কিছু নির্দেশও দেন। পরে তিনি সন্দেশখালির মানুষের সঙ্গে কথা বলেন। খোলাখুলিভাবে মত বিনিময় করেন তাঁদের সঙ্গে। আশ্বস্ত করেন। তবে এদিন ডিজিপি এলাকায় গেলেও থানায় অভিযোগ জানাতে কোনও মহিলাকেই দেখা যায়নি। এলাকার মানুষের বক্তব্য, সঠিক সময়ে যথাযথ পদক্ষেপ করছে পুলিশ। লক্ষণীয়, সন্দেশখালি ফেরিঘাট-সহ বিস্তীর্ণ এলাকায় সাধারণ মানুষের নিরাপত্তার স্বার্থে সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানো হয়েছে প্রশাসনের পক্ষ থেকে। ফলে সন্দেশখালি এলাকার শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে পুলিশ প্রশাসনের নজরদারির অনেকটাই সুবিধা হবে বলে মনে করছেন এলাকার মানুষ। পুলিশের এই পদক্ষেপে খুশি সন্দেশখালির বাসিন্দারা। এদিকে সন্দেশখালি কাণ্ডে ফের গণধর্ষণের মামলা যুক্ত হল উত্তম সর্দার ও শিবপ্রসাদ হাজরা সহ তিনজনের বিরুদ্ধে। ৬ মাস আগে এক মহিলাকে গণধর্ষণের অভিযোগ এবং নির্যাতিতার গোপন জবানবন্দির ভিত্তিতেই এই মামলা।