প্রতিবেদন: এই হল মোদিরাজ্যের ডবল ইঞ্জিন সরকার। বাইরে থেকে দেখলে মনে হবে সাধারণ একটা কারখানা। তারই আড়ালে রমরমিয়ে চলছিল বিশাল মাদকের আড়ত। দেখেও না দেখার ভান করছিল পুলিশ। শেষ পর্যন্ত গ্রামবাসীদের চাপে পড়ে হানা দিল এসটিএফ। বাজেয়াপ্ত করা হল ১০৭ কোটি টাকার মাদক। উদ্ধার হয়েছে প্রায় ২০০০ কেজি কাঁচামালও। বাজারে যার মূল্য কয়েক কোটি টাকা। গুজরাতের আনন্দ জেলার খাম্বাতেই বেআব্রু হয়ে গিয়েছে এই মাদক তৈরির কারখানা।
আরও পড়ুন-সরকারি হাসপাতালে নাবালিকার যৌন হেনস্থা হিমন্তের অসমে
জানা গিয়েছে, যে পরিমাণ কাঁচামাল উদ্ধার করেছে সন্ত্রাস দমন বাহিনী তাতে অন্তত ৫০ কোটি টাকার মাদক এবং নেশার দ্রব্য তৈরি করা যায়। এই ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য দেখা দিয়েছে মোদিরাজ্যে। আঙুল উঠেছে গেরুয়া প্রশাসনের অপদার্থতার দিকে। প্রশ্ন উঠেছে, এতদিন ধরে এমন মাদকের কারখানা চলছিল কীভাবে? নেপথ্যে প্রশ্রয় ছিল গেরুয়া দল কিংবা প্রশাসনের? লক্ষণীয়, এর আগে বেশ কয়েকবার গুজরাতের সমুদ্র উপকূলে ধরা পড়েছিল প্রচুর মাদকবোঝাই জলযান। গ্রেফতার করা হয়েছিল ভিনদেশি পাচারকারীদের। মাদক-কারখানা কাণ্ডে এখনও পর্যন্ত ৫ জনকে চিহ্নিত করা হলেও গ্রেফতারের কোনও খবর নেই।