ফুটবলের সঙ্গে ভলিবল, হকি

Must read

ব্যুরো রিপোর্ট: ‘খেলা হবে দিবস’ ঘিরে গোটা দক্ষিণবঙ্গেই উৎসাহ-উদ্দীপনা ছিল দেখার মতো। সোমবার হাওড়া জেলার প্রতিটি ব্লকেই পাড়ায় পাড়ায় মাঠে নেমেছিল সমস্ত ক্লাব। সাধারণ মানুষের সঙ্গে সামিল হন মন্ত্রী ও বিধায়কেরাও।

আরও পড়ুন : সুভাষ সরোবরে জমজমাট তৃণমূল ছাত্র পরিষদের খেলা হবে উৎসব

 

উলুবেড়িয়া গুরুহাটা মাঠে এক ফুটবল প্রতিযোগিতার সূচনা করেন জনস্বাস্থ্য ও কারিগরিমন্ত্রী পুলক রায়। তিনি বিকেলে একটি প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। প্রাক্তন ফুটবলার ও উলুবেড়িয়া পূর্ব কেন্দ্রের বিধায়ক বিদেশ বসু একাধিক ফুটবল প্রতিযোগিতায় যোগ দেন। ছেলেমেয়েদের মাঠমুখী করে তুলতে অভিভাবকদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি। ক্লাবগুলিকে ভলিবল খেলায় উৎসাহ দিতে নেট ও ভলিবল দেন।

আরও পড়ুন : রক্তক্ষয় এড়াতেই তালিবানদের ক্ষমতা হস্তান্তর করে তিনি দেশ ছাড়লেন, জানালেন ঘানি

 

কাবাডি খেলার প্রতিও ছেলেমেয়েদের আগ্রহী হতে আহ্বান জানান। আমতার বিধায়ক সুকান্ত পাল নিজের এলাকার ক্লাবকে ৪০০ ফুটবল দেন। বাগনানের বিধায়ক রাজা সেন দুটি ফুটবল প্রতিযোগিতার আয়োজন করেন। হাওড়া সদরের যুব তৃণমূলের সভাপতি গোবিন্দ সাহার উদ্যোগে পাঁচলা, জগৎবল্লভপুর, ডোমজুড় ও সাঁকরাহইলের একাধিক পঞ্চায়েত এলাকাতেও ব্যাপক উৎসাহের সঙ্গে ফুটবল প্রতিযোগিতা হয়।

নদিয়ার শান্তিপুর তৃণমূল কংগ্রেসের উদ্যোগে হয় ফুটবল খেলা। ছিলেন যুব তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক ডঃ প্রসেনজিৎ মণ্ডল, বাণীকুমার রায়, সুব্রত সরকার প্রমুখ।
কৃষ্ণনগরে খেলা হবে দিবসের সূচনা করেন পুর প্রশাসক অসীম সাহা, নবদ্বীপ পুরসভার অনুষ্ঠান হয় বিবেকানন্দ স্টেডিয়ামে। ছিলেন বিধায়ক পুণ্ডরীকাক্ষ সাহা, পুরসভা প্রশাসক বিমানকৃষ্ণ সাহা।

 

ধুবুলিয়ায় ছিলেন জেলা পরিষদের সদস্য সুব্রত সরকার, নাকাশিপাড়ায় বিধায়ক কল্লোল খাঁ। করিমপুরে উপস্থিত ছিলেন সাংসদ মহুয়া মৈত্র এবং বিধায়ক বিমলেন্দু সিংহরায়। রানাঘাট পুর প্রশাসনের উদ্যোগে খেলা হবে দিবস ও দুয়ারে সরকার প্রকল্পের সূচনা করেন কোশলদেব চট্টোপাধ্যায়।

মেমারি শহর তৃণমূল কংগ্রেস কমিটির পরিচালনায় তিনদিন খেলা হল। মেমারির ৯ নং ওয়ার্ড জয়ী ও ১১নং ওয়ার্ড রার্নাস হয়। ট্রফি তুলে দেন রাসবিহারী হালদার, অচিন্ত্য চট্টোপাধ্যায়, আশিস ঘোষদস্তিদার। ছিলেন বিধায়ক মধুসূদন ভট্টাচার্য।

খেলা হবে দিবস পালিত হল কাঁথির শ্রীঅরবিন্দ স্টেডিয়ামে। ‘প্রয়াতা রত্নাগিরি চ্যালেঞ্জ কাপ’মহিলা ফুটবল প্রতিযোগিতা হয়। চারটি দল অংশ নেয়। কাঁথি মহকুমা ক্রীড়া সংস্থার সহযোগিতায় সিনিয়র লিগ কাম নকআউট ফুটবল প্রতিযোগিতার উদ্বোধন মৎস্যমন্ত্রী অখিল গিরি। ছিলেন মামুদ হোসেন, সুপ্রকাশ গিরি, ডাঃ পার্থপ্রতিম দাস, সিদ্ধার্থ মাইতি, সতীনাথ দাস অধিকারী প্রমুখ।

পটাশপুর ১ ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের পরিচালনায় ষষ্ঠপল্লী শম্ভুনাথ হাইস্কুল মাঠে হকি টুর্নামেন্টের উদ্বোধন করেন বিধায়ক উত্তম বারিক। এগরা ২ ব্লকে ছিলেন বিধায়ক তরুণকুমার মাইতি। ছিলেন দীনেশকুমার প্রধান। পাঁশকুড়া পঞ্চায়েত সমিতির অনুষ্ঠানের সূচনা করেন মন্ত্রী সৌমেন মহাপাত্র।

Latest article