প্রেমিকার দেহের সঙ্গেই বেশ কিছুক্ষণ ছিল হার্দিক

মৃত মেঘা আদতে কর্নাটকের গুলবার্গের বাসিন্দা। নার্সিং প্রশিক্ষণ শেষ করার পর তিনি মুম্বইয়ে চাকরি শুরু করেছিলেন।

Must read

প্রতিবেদন : মহারাষ্ট্রেও লিভ-ইন পার্টনার মেঘাকে খুনের ঘটনায় উঠে আসছে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য। বৃহস্পতিবার পুলিশ জানিয়েছে, প্রেমিকা তথা লিভ-ইন পার্টনার মেঘাকে খুন করে খাটের নিচে রেখে দেওয়ার পর দীর্ঘ সময় ফ্ল্যাটের মধ্যেই ছিল প্রেমিক হার্দিক শাহ। খুন করার প্রায় ৩৬ ঘণ্টা পর মেঘার দেহ উদ্ধার করেছিল পুলিশ। তবে খুনি হার্দিক ধরা পড়েছিল ২৪ ঘণ্টা পর।

আরও পড়ুন-বিবিসি বিতর্কে নয়া ইন্ধন ধনকড়ের, আয়কর তল্লাশি অব্যাহত

তুলিঞ্জ থানার অফিসার শৈলেন্দ্র নাগরকর জানিয়েছেন, ১৩ ফেব্রুয়ারি তাঁরা একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর অভিযোগ দায়ের করে এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছেন। মৃত মেঘা আদতে কর্নাটকের গুলবার্গের বাসিন্দা। নার্সিং প্রশিক্ষণ শেষ করার পর তিনি মুম্বইয়ে চাকরি শুরু করেছিলেন। হার্দিকের সঙ্গে তাঁর তিন বছরের সম্পর্ক। ছয়মাস তাঁরা মুম্বইয়ের নালাসপুরা এলাকায় একটি ফ্ল্যাটে ভাড়া ছিলেন। তবে হার্দিকের কোনও কাজ ছিল না। মূলত মেঘার পয়সাতেই তাঁদের সংসার চলত। যদিও হার্দিক বেশ সচ্ছল পরিবারেরই ছেলে। যে কারণে মেঘার সঙ্গে মাঝেমধ্যেই তার তুমুল ঝগড়া হত। ঝগড়ার সময় একদিন হার্দিক মেঘার ফোন ভেঙে দিলেও টাকার অভাবে সেটা সারাতে পারেনি। মেঘার মা ফোনটি সারিয়ে দেন। এরকমই এক ঝগড়ার সময় হার্দিক মেঘাকে শ্বাসরোধ করে খুন করে।

Latest article