প্রতিবেদন : মহালয়ার পর থেকেই কার্যত মণ্ডপে ঢুঁ মারা শুরু করেন দর্শনার্থীরা। তৃতীয়া-চতুর্থী থেকে ঢল নামতে শুরু করে মানুষের। এবারও তার ব্যতিক্রম হল না। ইতিমধ্যেই উত্তর-দক্ষিণ মণ্ডপগুলিতে মানুষের লম্বা লাইন চোখে পড়েছে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে প্রিয় পুজোমণ্ডপে (Durga Puja) ঢুকছেন আট থেকে আশি সকলেই। কলকাতা পুলিশও চতুর্থী থেকে বাহিনী নিয়ে ভিড় সামলাতে রাস্তায় নেমে পড়েছে। নগরপাল বিনীত গোয়েলের নেতৃত্বে পুজোর ক’টা দিন বিনিদ্র রজনী কাটবে পুলিশ কর্মীদের। শুধু নীচু তলার পুলিশ কর্মীরাই যে রাস্তায় রয়েছেন তাই নয়, উচ্চপদস্থ পুলিশ কর্তারাও নিজেদের দায়িত্ব অনুযায়ী রাস্তায় নেমে পড়েছেন। পুজোর সময় কলকাতার ট্রাফিক ম্যানেজমেন্ট সব থেকে বড় মাথাব্যথার বিষয় থাকে পুলিশের। যদিও কয়েক বছর ধরে সুনামের সঙ্গে ট্রাফিক ব্যবস্থা সামলেছে কলকাতা পুুলিশ। এবারও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বীনিত গোয়েল কথা দিয়েছেন ট্রাফিক ব্যবস্থা সচল থাকবে বিগত বছরগুলির মতোই। শুধু ট্রাফিক কেন, পুজোর (Durga Puja) দিনগুলিতে শহরের বিশেষ জায়গাগুলিতে বাড়তি নজরদারি ও নাকা চেকিংয়ের ব্যবস্থাও চালু হয়ে গিয়েছে। বিশেষত রাতের দিকে বাইক বাহিনীর দাপট আটকাতে ও ড্রাঙ্ক অ্যান্ড ড্রাইভ আটকাতে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ রয়েছে পুলিশ কর্মীদের উপর।
আরও পড়ুন- সুপ্রিম নির্দেশে মণীশ সিসোদিয়ার জামিনের রায় স্থগিত