প্রতিবেদন : এবার বাম্পার পাট উৎপাদন হয়েছে। তবুও চাষিরা দাম পাচ্ছেন না। পাশাপাশি কেন্দ্রীয় সরকার পাট কেনার সহায়ক মূল্য যেভাবে কমিয়ে দিয়েছে তাতে পাট চাষিরা আর্থিক ক্ষতির মুখে। এ নিয়ে তীব্র ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সহায়ক মূল্য বাড়ানোর জন্য প্রধানমন্ত্রীকে চিঠিও দিয়েছেন। কিন্তু তারপরেও প্রধানমন্ত্রীর তরফে কােনও জবাব মেলেনি। বরং কেন্দ্র চটের বস্তার পরিবর্তে প্লাস্টিক বস্তার ব্যবহারে জোর দিচ্ছে। এ নিয়ে তীব্র অসন্তোষ তৈরি হয়েছে।
আরও পড়ুন-ঝড়ের মৃত্যু, এবার শুধুই বৃষ্টি
আইএনিটিটিইউসির সম্পাদক ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়, মলয় ঘটকরা জুট কমিশনারকে স্মারকলিপিও দিয়েছেন। এবার কলকাতা হাইকোর্ট হস্তক্ষেপ করল। চটকল মালিকদের করা একটি মামলায় হাইকোর্ট বলেছে, বাম্পার উৎপাদন। কাঁচা পাটের চাহিদা রয়েছে। অথচ চাষিরা দাম পাচ্ছে না। কোথাও একটা গণ্ডগোল রয়েছে। অবিলম্বে জুট কমিশনার হস্তক্ষেপ করুন। পাটের ক্রয়মূল্য নির্ধারিত করুন। দুদিন আগে দিল্লিতে বস্ত্রমন্ত্রকের সচিব বৈঠকে বসলেও এখনও পর্যন্ত কেন্দ্রের তরফে নতুন কোনও ঘোষণা নেই।