গগনযান মিশন নিয়ে ব্যস্ত ইসরো

একদিকে চাঁদের বুকে সফল অভিযান, অন্যদিকে সঠিক পথেই আদিত্য এল ১। এখনও পর্যন্ত সাফল্যের শীর্ষে ভারতীয় মহাকাশ বিজ্ঞানীরা।

Must read

প্রতিবেদন : একদিকে চাঁদের বুকে সফল অভিযান, অন্যদিকে সঠিক পথেই আদিত্য এল ১। এখনও পর্যন্ত সাফল্যের শীর্ষে ভারতীয় মহাকাশ বিজ্ঞানীরা। এবার গগনযান নিয়ে প্রস্তুতি শুরু। এই মিশনেই ভারত মহাকাশচারী পাঠানোর পরিকল্পনা করেছে। সেক্ষেত্রে ভারতের সবথেকে ভারী রকেট এলভিএম-৩ লঞ্চ ভেহিকেলকে আধুনিকীকরণ করা হবে। ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা বলছে, মানব-রেটেড লঞ্চ ভেহিকেলে পরিণত করা হবে এলভিএম ৩-কে।

আরও পড়ুন-২৪ ঘণ্টার মধ্যে প্রাক্তনীদের হস্টেল ছাড়ার নির্দেশ কোর্টের

সতীশ ধাওয়ান স্পেস সেন্টারের ডিরেক্টর রাজারাজন জানিয়েছেন, এই যান ক্রু মডিউল ও ভারতীয় মহাকাশচারীদের মহাকাশে যেতে কোনও সমস্যা হবে না। পরিকল্পনামতোই নির্বিঘ্নে যাতে ৪০০ কিলোমিটার বৃত্তাকার কক্ষপথে গগনযান স্থাপন করা হয়। ইসরো জানিয়েছে, এইচআরএলভি-এর প্রাথমিক ভূমিকা হবে ক্রু মডিউল ও অরবিটাল মডিউলকে মহাকাশে পৌঁছে দেওয়া। এক্ষেত্রে নিরাপত্তার দিক খতিয়ে দেখা হবে। দুর্ঘটনা ঘটলে কীভাবে মহাকাশচারীদের উদ্ধার করা হবে, কীভাবে তাঁরা বেরিয়ে আসতে পারবেন সেই সিস্টেমগুলি প্রস্তুত রাখা হবে এই যানে। জরুরি পরিস্থিতিতে যাতে যানটি সমুদ্রে অবতরণ করতে পারে সেভাবে নকশা করা হচ্ছে এটিকে।

আরও পড়ুন-উৎসবের মেজাজে ভোট ধূপগুড়িতে

ক্রু মডিউলের ড্রপ টেস্ট, হাই অলটিউড ড্রপ টেস্ট ও প্যাড অ্যাভয়েড টেস্ট করা হয়েছে। রাজারাজনের কথায়, ‘‘এলভিএম-৩-কে এইচআরএলভি বলা হবে। আমরা একটি পরীক্ষামূলক যানবাহন প্রকল্পও পরিচালনা করব। এক্ষেত্রে একটি এল-৪০ ইঞ্জিন, একটি জিএসএলভি বুস্টার ক্রু মডিউলের উপরে জুড়ে দেওয়া হবে। ১০ কিলোমিটার উচ্চতায় ধাক্কা দেওয়া হবে যানটিকে।”

Latest article