সিবিআইয়ের ভুল ধরা শুরু করলেন বিচারপতি গাঙ্গুলি

এক নজরে * টেট বাতিল হওয়া ২৬৮ জনের চাকরি ফেরাল পর্ষদ। বিজ্ঞপ্তি জারি করে বলা হল, চাইলে স্কুলে যেতে পারবেন * ২০১৭ সালের টেট উত্তীর্ণদের প্রাপ্ত নম্বর প্রকাশ করা হল সোমবার রাতে। ২০১৪-র ফল শীঘ্রই * টেট পরীক্ষা সিসি ক্যামেরার নজরদারিতে, সেইসঙ্গে থাকবে বায়োমেট্রিক এবং ফেসস্ক্যানও

Must read

প্রতিবেদন : নিয়োগ মামলায় এবার বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের (Abhijit Ganguly) টার্গেট সিবিআই। কার্যত অনাস্থা বুঝিয়ে দিলেন। সরাসরি তাঁর পর্যবেক্ষণ, কেন্দ্রের তদন্তকারী সংস্থা সিটের কয়েকজন সদস্য যথাযথ কাজ করছেন না। আর এনিয়ে তিনি দাওয়াইও বাতলে দিয়ে বলেছেন, প্রয়োজনে ওইসব সদস্যদের সরিয়ে অন্যদের নিয়ে আসা হোক। নিয়োগ মামলায় বিচারপতির নির্দেশেই সিট তৈরি হয়েছিল। তৈরি হয়েছিল টিম। স্পষ্ট নির্দেশ ছিল, আদালতের অনুমতি ব্যতীত আধিকারিকদের বদলি করা যাবে না। কিন্তু নিজের বাছাই করা কেন্দ্রীয় তদন্তকারী আধিকারিকদের উপরই অনাস্থা বিচারপতির। কারা ছিলেন এই দলে? এসপি ধরমবীর সিং, ডিএসপি সত্যেন্দ্র সিং, ডিএসপি কে সি ঋষিনামুল, ইন্সপেক্টর সোমনাথ বিশ্বাস, মলয় দাস ও ইমরান আশিক। সিবিআইয়ের কাজ নিয়ে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Ganguly) বারেবারেই অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। কখনও তিনি বলেছেন, ডজনখানেক সিবিআই তদন্ত শেষে নোবেল পুরস্কার হবে! কখনও বলেছেন, সিবিআইয়ের থেকে সিট ভাল। আমি ক্লান্ত। নভেম্বর মাসে প্রথম সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিলাম, তারপর কী হয়েছে? নভেম্বরের পর থেকে কিছুই করেনি সিবিআই। কাকে তদন্ত করতে বলব! এটা চলতে পারে না। যদিও সোমবার দুপুরে মামলার শুনানির পর বিচারপতি সুর নরম করেন। প্রথম পর্বে যতখানি তীক্ষ্ণ ছিল তাঁর পর্যবেক্ষণ, দ্বিতীয় পর্বে কোনও এক অজ্ঞাত কারণে সেই সুর স্তিমিত হয়ে যায়। কিন্তু সিবিআইয়ের উপর অনাস্থা প্রকাশ করে বিচারপতি কার্যত বুঝিয়ে দিয়েছেন ভরসা করেও বারবার হতাশ হতে হচ্ছে সকলকেই।

আরও পড়ুন-জন্মদিনে অভিনন্দন আগামীর অভিষেককে

Latest article