আমি রূপশ্রী মৌসুমী মাঝি মণ্ডল আমরা অজ পাড়াগাঁয়ের মেয়ে। সুতি থানার বংশবাটী গ্রামে বাড়ি। বাবা মনোজ মাঝি পেশায় রাজমিস্ত্রি। আমরা পাঁচ বোন। আমিই বড়। দিদির দেওয়া কন্যাশ্রী প্রকল্পের সাহায্য না পেলে পড়াশোনার স্বপ্ন সফল হত না। বাবা বিয়ে ঠিক করেন নিজ গ্রামে। স্বামী রাতুল মণ্ডল। কিন্তু কীভাবে, কোথা থেকে বিয়ের খরচের টাকা আসবে, তা নিয়ে বাবা ভীষণ দুশ্চিন্তায় ছিলেন। পরিত্রাতা হয়ে এল দিদির রূপশ্রী প্রকল্পের টাকা। তা দিয়েই নির্বিঘ্নে মিটেছে বিয়ের অনুষ্ঠান। আমার মতো হাজারও মেয়ে দিদির এই আশীর্বাদ পেয়ে মাথা উঁচু করে দাম্পত্যজীবনে প্রবেশ করেছে। দিদিকে ধন্যবাদ দেওয়ার ভাষা নেই।