সংবাদদাতা, কুলতলি : কুলতলিতে বুধবার সভা করেন বিরোধী দলনেতা। তার যাবতীয় কুৎসার জবাব দিতে ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই একই স্থানে সুবিশাল সভা করল তৃণমূল কংগ্রেসের সুন্দরবন সাংগঠনিক জেলা। বক্তা ছিলেন রাজ্য সাধারণ সম্পাদক শওকত মোল্লা, সুন্দরবন জেলা সভাপতি জয়দেব হালদার, কুলতলির বিধায়ক গণেশ মণ্ডল ও জেলা নেতৃত্ব।
আরও পড়ুন-বিশ্বজয়ী মেয়েদের বরণ ক্রীড়ামন্ত্রী, সিএবি’র, জাতীয় দলে চোখ তিতাসের
আগাগোড়া শুভেন্দুর কুৎসার কড়া জবাব দেন শওকত। ২০১৮-য় পঞ্চায়েতে বিরোধীরা প্রার্থী দিতে না পারার জন্য দায়ী করেন বিরোধী দলনেতাকেই। কারণ তিনিই তখন দলের দায়িত্বে ছিলেন। পূর্ব মেদিনীপুরে বিশাল সংখ্যক আসনে বিরোধীদের মনোনয়ন জমা দিতে দেওয়া হয়নি। তাঁর পরিবারের লোকজন অনেকেই এভাবে জিতেছেন। এবার তা হবে না। মানুষের রায় মাথা পেতে নিতে হবে দলের কর্মীদের। মানুষের কাছে যেতে হবে রাজ্যের সামাজিক প্রকল্পের সুফল তুলে ধরতে। সেজন্য চলছে দিদির সুরক্ষা কবচ কর্মসূচি। সাম্প্রদায়িক উসকানির অভিযোগ তুলে শওকত বলেন, ‘একজন বিরোধী দলনেতা হিসেবে হিংসা ছড়াচ্ছেন।
আরও পড়ুন-বাংলার বিরুদ্ধে চক্রান্ত, পথে মানুষ
ঘৃণাভাষণে হিন্দু-মুসলমানে বিরোধিতা তৈরি করছে। বাংলার মানুষ তা রুখে দিয়েছে। ভবিষ্যতেও দেবে।’ জয়দেব হালদার বলেন, কুলতলি একসময় সিপিএম ও এসইউসির দখলে ছিল। উন্নয়নের ছিটেফোঁটাও পৌঁছয়নি। এবার প্রথম তৃণমূলের বিধায়ক। অল্পসময়েই উন্নয়ন পৌঁছে গিয়েছে গ্রামে গ্রামে।