প্রতিবেদন : কলকাতা পুরভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনী নেই বলে যারা গেল গেল রব তুলেছিল তারা জবাব পেল মুখের উপরে। গেরুয়া শিবিরের অশান্তি পাকানোর হাজারো চেষ্টা সত্ত্বেও রবিবার কলকাতা পুলিশ এবং রাজ্য পুলিশ দেখিয়ে দিল, অবাধ, সুষ্ঠু এবং শান্তিপূর্ণ নির্বাচন নিশ্চিত করতে তাদের দক্ষতা এবং নির্ভরযোগ্যতা প্রশ্নাতীত।
আরও পড়ুন-মধু চা-বাগানে মধুর হাসি
কেন্দ্রীয় বাহিনীর কোনও প্রয়োজনীয়তাও নেই এখানে। আরও স্পষ্ট করে বললে, কেন্দ্রীয় বাহিনী পুরোপুরি অপ্রাসঙ্গিক এবং অর্থহীন। রবিবার পুরভোটে অরাজকতা সৃষ্টির অপচেষ্টায় বিজেপির সঙ্গে পাল্লা দিতে চেষ্টা করেছে কংগ্রেস এবং সিপিএমও। কিন্তু নিপুণ হাতে তা সামাল দিয়ে ভোটদানে বিঘ্ন ঘটানোর কোনও সুযোগই দিল না পুলিশ।
আরও পড়ুন-ভোটের উৎসব দেখল মহানগরী
একদিকে জনসংযোগ, অন্যদিকে প্রশ্নাতীত নিরপেক্ষতা— দেশের মধ্যে এক অনন্য নজির স্থাপন করল বাংলার পুলিশ। বুঝিয়ে দিল উত্তরপ্রদেশ এবং একদা বিহারের সঙ্গে এ-রাজ্যের তফাত। এবং অবশ্যই বাংলার মানুষ উপলব্ধি করেছেন, বাম শাসনের নির্বাচনী সন্ত্রাস এখন শুধুই অতীত। বোমাবাজি এবং গন্ডগোলের অভিযোগে গ্রেফতারের সংখ্যা ৭২।