প্রতিবেদন : যা আশঙ্কা করা হচ্ছিল সেটাই সত্যি হল। সোমবার নেপাল সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হল, রবিবারের বিমান দুর্ঘটনায় কেউই বেঁচে নেই। রবিবার দুর্ঘটনাস্থল চিহ্নিত করা হলেও খারাপ আবহাওয়ার কারণে উদ্ধার কাজ শুরু করা যায়নি। সোমবার সকাল থেকেই জোরকদমে শুরু হয় উদ্ধারকাজ। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ২১টি দেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
আরও পড়ুন-ছদ্মবেশী দুষ্কৃতীর হামলা মোনালিসার ছবিতে
মৃতদের মধ্যে আছেন একই পরিবারের সাত সদস্য৷ এখনও এক যাত্রীর খোঁজ মেলেনি। কী কারণে বিমান ভেঙে পড়ল তা জানার চেষ্টা চলছে। প্রাথমিক তদন্তের পর অনুমান করা হচ্ছে, খারাপ আবহাওয়ার কারণে বিমানটি ভেঙে পড়েছে। তবে বিমান ভেঙে পড়ার প্রকৃত কারণ জানতে পাঁচ সদস্যের একটি তদন্ত কমিশন গঠন করেছে নেপাল সরকার। রবিবার ১৯ জন যাত্রী ও তিনজন বিমানকর্মী নিয়ে নেপালের পোখরা থেকে জমসমের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছিল তারা এয়ারলাইন্সের ওই বিমান। অবতরণের ১৫ মিনিট আগে হঠাৎই বিমানটির সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। পাইলটের মোবাইলের সিগনালের মাধ্যমে বিমানটি কোথায় ভেঙে পড়েছে তা জানা গিয়েছিল।