ঝাড়খণ্ড যাওয়ার পথে নিম্নচাপ ফের বাঁক খেয়ে ফিরে এসেছে বাংলায়

ত্রাণ শিবিরে যাতে ডেঙ্গি, ম্যালেরিয়ার মতো মশাবাহিত রোগ যাতে না ছড়ায় সেজন্য ত্রাণসামগ্রীর সঙ্গে মশারিও বিলি করতে বলা হয়েছে।

Must read

বন্যা (Flood situation) পরিস্থিতি মোকাবিলায় রাজ্য সরকারের তরফে কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। ০৩৩-২২১৪৩৫২৬ ও ১০৭০-এই নম্বরে ২৪ ঘণ্টার ওই কন্ট্রোল রুমে যোগাযোগ করা যাবে। পর্যটন দফতরের তরফেও পৃথক কন্ট্রোল রুম চালু করা হয়েছে। ১৮০০-২১২-১৬৫৫ ও ৯০৫১৮৮৮১৭১ এই দুটি নম্বর চালু হয়েছে। প্রত্যেকটি জেলায় কন্ট্রোল রুম চালু করা হয়েছে।

আরও পড়ুন-তালপাতার পুঁথিতে দেবীর সাধনামন্ত্র ভট্টাচার্য বাড়িতে

মুখ্যমন্ত্রী খোদ বন্যা পরিস্থিতির ওপর নজরদারি করছেন। উত্তরবঙ্গের কালিম্পং, দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি ও কোচবিহারের একাংশের নিচু এলাকা থেকে মানুষকে সরানোর কাজ চলছে। ৬৫৭২ জন মানুষকে ৩৯টি ত্রাণ শিবিরে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। দক্ষিণবঙ্গের হাওড়া, হুগলি, পশ্চিম মেদিনীপুর, পুরুলিয়া, বাঁকুড়ার বিস্তীর্ণ এলাকা জলমগ্ন হয়ে পড়েছে। ওই পাঁচ জেলার ৪ হাজার ৪৭৭ জন মানুষকে ১৭৮টি ত্রাণ শিবিরে রাখা হয়েছে। ত্রাণ শিবিরে যাতে ডেঙ্গি, ম্যালেরিয়ার মতো মশাবাহিত রোগ যাতে না ছড়ায় সেজন্য ত্রাণসামগ্রীর সঙ্গে মশারিও বিলি করতে বলা হয়েছে। পর্যাপ্ত ওষুধও মজুত রাখতে বলা হয়েছে।

Latest article