প্রতিবেদন : ব্রিগেডে তৃণমূলের জনগর্জন ১০ মার্চ রবিবার (Jonogorjon Sabha)। জোরকদমে চলছে প্রস্তুতি। এবার তৃণমূলের ব্রিগেডে তিনটি মঞ্চ থাকছে। ভিক্টোরিয়ার দিকে থাকছে একটি মঞ্চ। মূল মঞ্চের সমান্তরালে থাকছে আরও দুটি মঞ্চ। মঞ্চ লাগোয়া তৈরি হয়েছে বিশাল র্যাম্প। সেই র্যাম্প হবে জোড়াফুলের আদলে। শুক্রবার সেই মঞ্চের প্রস্তুতি দেখতে গেলেন কমিশনার-সহ কলকাতা পুলিশের ফুল টিম। এবার জোড়াফুলের আদলে ৩০০ ফুট লম্বা র্যাম্প ধরে সোজা জনতার মাঝে চলে আসতে পারবেন বক্তা। জনসংযোগকে আরও নিবিড় করতে এই পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। আর মাত্র ৩৬ ঘণ্টার অপেক্ষা। তারপরই ১০ মার্চ ঐতিহাসিক ব্রিগেড হতে চলেছে। জনগর্জনের (Jonogorjon Sabha) ব্রিগেড পূর্বের সব রেকর্ড ভেঙে দেবে। সেইমতোই প্রস্তুতির কাজ চলছে। বৃহস্পতিবার প্রস্তুতি ঘুরে দেখেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি গীতাঞ্জলি স্টেডিয়ামেও কর্মী-সমর্থকদের থাকার জায়গা পরিদর্শন করেন। এবার ব্রিগেডে জনগর্জনের ডাক দেওয়া হয়েছে বাংলাকে বঞ্চনার প্রতিবাদে। সেদিন নিজেদের অধিকারের দাবিতে গর্জে উঠবে ব্রিগেড। দেশ থেকে অত্যাচারী বিজেপিকে হটানোর ডাক দেবে জনতা। যার নেতৃত্বে থাকবেন জননেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তৃণমূলের প্রধান সেনাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। রেকর্ড জমায়েতের লক্ষ্যে তৈরি হচ্ছে ব্রিগেড। তিনটি মঞ্চ মিলিয়ে থাকবেন প্রায় ৬০০ নেতা-নেত্রী। এবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, সকলকেই কাছ থেকে দেখতে পাবেন ব্রিগেডের জনতা। শুধু বাংলা নয়, এবার ভিন রাজ্য থেকেও আসছেন তৃণমূলের নেতা-নেত্রীরা। জেলা থেকে আসতে শুরু করেছেন নেতা-কর্মী-সমর্থকরা। সব মিলিয়ে জনগর্জন সভাকে নিয়ে এবার উন্মাদনা পৌঁছে গিয়েছে চূড়ান্ত পর্যায়ে।
আরও পড়ুন-নারীদিবসে ১০০ মহিলার নিয়োগ