ব্যুরো রিপোর্ট : রাজ্য জুড়েই উৎসাহ-উদ্দীপনার সঙ্গে পালিত হল রবীন্দ্র জন্মোৎসব (Rabindra Jayanti)। প্রভাতফেরি দিয়ে শুরু করে, কবির মূর্তিতে মাল্যদান, আর সকাল থেকেই সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। সেইসঙ্গে একাধিক লিট্ল ম্যাগাজিন সংস্থা প্রকাশ করল বিশেষ রবীন্দ্র-সংখ্যা।
আরও পড়ুন: হংকংয়ে জন লি
হাওড়ায় একাধিক অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়। শরৎসদনে কবির প্রতিকৃতিতে মালা দেন সমবায়মন্ত্রী অরূপ রায়। ছিলেন মল্লিকা রায়চৌধুরি, সুশোভন চট্টোপাধ্যায় প্রমুখ। বালিতেও বিধায়ক ডাঃ রানা চট্টোপাধ্যায়ের উদ্যোগে অনুষ্ঠান হয়। আমতার সিয়াগড়িতে মর্মরমূর্তির উন্মোচন করেন বিধায়ক সুকান্ত পাল। হাওড়া জেলা (গ্রামীণ) যুব তৃণমূলের উদ্যোগে উলুবেড়িয়ার কালীনগর থেকে পড়ুয়াদের নিয়ে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের হয়। ছিলেন জনস্বাস্থ্য কারিগরি ও পঞ্চায়েতমন্ত্রী পুলক রায়, দেবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখ। উলুবেড়িয়া পুরসভা আয়োজন করেছিল অনুষ্ঠানের। রবীন্দ্র-নজরুল নামাঙ্কিত একটি মুক্তমঞ্চের উদ্বোধন করেন মন্ত্রী পুলক রায়। ছিলেন পুরপ্রধান অভয় দাস।
ফুটপাথে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী শাহজাদা কিনু পথচলতি মানুষের মুখে পায়েস তুলে দিয়ে রামপুরহাট পুরসভার ১৪ নং ওয়ার্ডে রবি-জয়ন্তী (Rabindra Jayanti) পালন করলেন।
দেশপ্রাণ মহাবিদ্যালয়ের তৃণমূল ছাত্র পরিষদের ইউনিটের পক্ষ থেকে কবিগুরুর ছবিতে মাল্যদান করে। ছিলেন আবেদ আলি খান, তারাশঙ্কর পন্ডা, নিমাই দাস, নিতাই বারিক প্রমুখ তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা-কর্মী।
মুর্শিদাবাদ জেলা প্রশাসনের সমস্ত আধিকারিক এবং ডাক্তাররা সপরিবার সোমবার স্মরণ করলেন বিশ্বকবিকে। গঙ্গা সরকারি আবাসনে।