গুয়াহাটি: পৃথ্বী শ-র কী হল? রান নেই ব্যাটে। শনিবার তৃতীয় বলেই বোল্ড হয়ে যান পৃথ্বী (০)। বোলার ট্রেন্ট বোল্ট। যিনি একই ওভারে তুলে নেন মণীশ পাণ্ডেকেও (০)। ২০০ রান তাড়া করতে গিয়ে প্রথম ওভারে দিল্লি ক্যাপিটালস ছিল ০-২। অতঃপর যা হওয়ার তাই হল। ৫৭ রানে হেরে গেল তারা। তিন ম্যাচ খেলে তিনটিতেই হারল দিল্লি। রিলি রোসুউ (১৪) যখন ফিরে গেলেন, দিল্লি ৩৬। তারা অবশ্য সাময়িক পতন ঠেকিয়েছিল ললিত যাদব (৩৮) ও ডেভিড ওয়ার্নারের জুটিতে। তাঁরা ৬৪ রান যোগ করেন। কিন্তু ওয়ার্নার (৫৫ বলে ৬৫) একদিকে লড়ে গেলেন, উল্টোদিকে একজনকেও তিনি পাননি যিনি পাশে দাঁড়াবেন। তিনি অবশ্য একবার আউট হয়েও জীবন পান। জশস্বী তাঁর ক্যাচ ধরার আগে সার্কেলের মধ্যে তিনজন ফিল্ডার ছিলেন। এতেই জীবন পান ওয়ার্নার। অক্ষর প্যাটেল (২), পাওয়েল (১) কেউ বোল্ট (৩ উইকেট), অশ্বিন (২ উইকেট) ও চাহালকে (৩ উইকেট) খেলতে পারেননি। টসে জিতে রাজস্থান রয়্যালসকে (delhi capitals vs rajasthan royals) এদিন আগে ব্যাট দিয়েছিলেন ওয়ার্নার। কিন্তু বর্ষাপাড়া স্টেডিয়ামে তাঁর বোলারদের জন্য এমন কিছু ছিল না যাতে নর্তজে-কুলদীপরা কেউ সুবিধা পান। ৬১ বলে ৬০ রান করে যশস্বী জয়সোয়াল যখন মুকেশ কুমারের বলে কট অ্যান্ড বোল্ড হলেন, রাজস্থান ৮.৩ ওভারে ৯৮। একটা জিনিস তখনই স্পষ্ট হয়ে যায় যে, সঞ্জু স্যামসনরা বড় রানের দিকে এগোচ্ছেন। জস বাটলার ততক্ষণে ওয়েল সেট। কিন্তু উল্টোদিকে থাকা সঞ্জু এদিন ৪ রানে উইকেট দিয়ে যান কুলদীপ যাদবকে। রিয়ান পরাগকে (৭) ফেরান রভমান পাওয়েল। কিন্তু রাজস্থান রয়্যালস (delhi capitals vs rajasthan royals) তারপরও ২০ ওভারে ১৯৯-৪ করতে পেরেছে বাটলারের জন্য। ৫১ বলে ৭৯ রান করেছেন তিনি। হেটমেয়ার নট আউট ৩৯ রানে। খলিল বা নর্তজে এদিন কিছু করতে পারেননি। বঙ্গ পেসার মুকেশ নেন ৩৬ রানে দুটি উইকেট।
আরও পড়ুন- ব্যাটারদের ভূমিকায় ক্ষুব্ধ লারা