“স্বাস্থ্যসাথী কার্ড যে গরিবের কতটা বন্ধু বলে বোঝানো যাবে না!”

Must read

স্বাস্থ্যসাথী
বাবলু বসাক। ফুলিয়া

“আমি পেশায় তাঁতশিল্পী। থাকি শান্তিপুর ব্লকের ফুলিয়া দু’নম্বর চটকাতলায়। এই পেশায় এমনিতেই এখন উপার্জন তেমন একটা হয় না। ফলে সংসারে টানাটানি লেগেই থাকে। তার ওপর করোনা আবহে কমেছে শাড়ির চাহিদা। সব মিলিয়ে আর্থিক অবস্থা খুবই করুণ। এদিকে অনেকদিন ধরেই হার্নিয়া রোগ কাহিল করে দিচ্ছিল। চিকিৎসকেরা বললেন, অস্ত্রোপচার না করলেই নয়। তার জন্য তো অনেক টাকা লাগবে! কোথায় পাব! এই সমস্যার সমাধান করে দিল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পের কার্ড। এই স্বাস্থ্যসাথী কার্ডের দৌলতেই অবশেষে কৃষ্ণনগরের এক বেসরকারি হাসপাতাল থেকে অস্ত্রোপচার করিয়ে আপাতত সুস্থ। স্বাস্থ্যসাথী কার্ড যে গরিবের কতটা বন্ধু বলে বোঝানো যাবে না! দিদি তোমাকে প্রণতি জানাই।”

আরও পড়ুন-গণতন্ত্র! ত্রিপুরাবাসী বিচার করবেন: বাধা পেরিয়ে ত্রিপুরেশ্বরী মন্দিরে পুজো অভিষেকের

Latest article