আমি যুবশ্রী
কাঞ্চন কুণ্ডু। দুবরাজপুর, বাঁকুড়া
“আমার বাড়ি দুবরাজপুরে। মাধ্যমিক পাশ করার পর আর লেখাপড়া করতে পারিনি। এখন বয়স ৩৯। দিদির যুবশ্রী প্রকল্প আমার কাছে এক মস্ত অবলম্বন। বাবা মানিক কুণ্ডু দক্ষিণবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহন নিগমের অবসরপ্রাপ্ত ক্যাজুয়াল কর্মী। আমাদের থাকার মধ্যে আছে চার বিঘে জমি। মা নেই। আমরা দুই ভাই। দু’জনেই বেকার। ২০১৪ সাল থেকে যুবশ্রী প্রকল্পে নিয়মিত মাসে ১৫০০ টাকা পাই। আমার একটিই মেয়ে। দশম শ্রেণিতে পড়ে। এই টাকাতেই ওর পড়াশোনা চলে যায়। এছাড়াও একটা গরু আছে। দিনে দু লিটার দুধ বিক্রি করি। যুবশ্রী প্রকল্পের এই টাকাটা না পেলে মেয়েকে পড়াতে পারতাম না। দিদি এই রাজ্যের মানুষের জন্য অনেক করেন। তাঁর কাছে আমারও কৃতজ্ঞতার শেষ নেই।”
আরও পড়ুন-স্কুলছুট বন্ধ করতে কী পরিকল্পনা নিয়েছে কেন্দ্র? জানতে চাইলেন অভিষেক