সংবাদদাতা, বসিরহাট : শুক্রবার সন্ধ্যার ৩০ সেকেন্ডের টর্নেডায় বিপর্যস্ত সন্দেশখালির (Sandeshkhali) পরিস্থিতি স্বাভাবিকের পথে। তবে ঝোড়ো হাওয়া চলে শনিবারও। দুর্ঘটনা এড়াতে কিছু ক্ষেত্রে ফেরি পারাপারে নিষেধাজ্ঞা জারি করে প্রশাসন। ত্রাণসামগ্রী পৌচ্ছে দেওয়া হচ্ছে ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে। সরজমিনে পরিস্থিতি দেখে যান বিধায়ক সুকুমার মাহাতো-সহ তৃণমূল নেতারা। তবে প্রাকৃতিক তাণ্ডবের ভয়ে এখনও আতঙ্কিত সুন্দরবনের মানুষ। রাতভর ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টি হয়েছে সুন্দরবনের হাসনাবাদ, সন্দেশখালি (Sandeshkhali), হিঙ্গলগঞ্জ, লেবুখালি ও ধামাখালিতে। প্রবল জলোচ্ছ্বাসে রায়মঙ্গল, কালিন্দী, বিদ্যাধরী, ছোট কলাগাছি, বড় কলাগাছী ও গৌড়েশ্বরের মতো নদীগুলি ভয়ঙ্কর রূপ নিয়েছে। বসিরহাটের মহকুমা শাসক মৌসুম মুখোপাধ্যায় বলেন, ‘টর্নেডোয় ৫০টির মতো বাড়ি ভেঙেছে, ২০০-২৫০ বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত। সরকারি উদ্যোগে দ্রুত ত্রাণের ব্যবস্থা করে ১৫০০ ত্রিপল বিলি হয়েছে। তাদের রান্নাকরা ও শুকনো খাবার, শিশুদের গুঁড়ো দুধের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: জয়ের হ্যাটট্রিক ডায়মন্ড হারবারের