রাজ্যপালের ‘দুর্গারত্ন’ পুরস্কার প্রত্যাখান করল টালা প্রত্যয় (Tala Prottoy)। পুরস্কারের বাছাই পদ্ধতি নিয়ে প্রশ্ন তুলেই পুজো উদ্যোক্তারা পুরস্কার নিতে অস্বীকার করে। কল্যাণী লুমিনাস ক্লাব আগেই রাজ্যপালের দুর্গারত্ন পুরষ্কার প্রত্যাখ্যান করেছে। প্রথম দুটি পুজো কমিটিই রাজ্যপালের পুরষ্কার প্রত্যাখ্যান করেছে। বাকি দুটি কোন পথে হাঁটে সেটাই দেখার।
রাজভবন থেকে এবছর শহর ও শহরতলির শ্রেষ্ঠ পুজোগুলির পুরস্কৃত করার কথা ঘোষণা করা হয়েছিল। পুরস্কারের নাম, ‘দুর্গারত্ন’। বিজয়ী দশমীর দিনে শ্রেষ্ঠ পুজোর তালিকা প্রকাশ করা হয়। সেই তালিকায় ছিল মোট চারটি পুজো। কল্যাণী লুমিনাস ক্লাব ও কলকাতার টালা প্রত্যয় (Tala Prottoy ) ছাড়া ছিল উত্তর ২৪ পরগনার বরাহনগরের ‘বন্ধুদল স্পোর্টিং ক্লাব’ এবং বরাহনগরের ‘নেতাজি কলোনি লো ল্যান্ড’।
আরও পড়ুন: বেঙ্গালুরু-হায়দরাবাদ জাতীয় সড়কে দুর্ঘটনা, মৃত ১২
টালা প্রত্যয়ের তরফে এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ‘আমরা কিন্তু সসম্মানে প্রত্যাখান করছি। কলকাতার দুর্গাপুজো সমস্ত কমিটিকে নিয়ে একটি প্রতিযোগিতা করা হয়। প্রতিযোগিতা থাকলেও, আমাদের মধ্যে সেই বন্ডিংটা রয়েছে। এক্ষেত্রে কলকাতায় শুধু আমরা একটা পুরস্কার পেলাম, কোনও নিয়ম ছাড়াই। আমাদের বন্ডিংটা কোথায় ধাক্কা খাচ্ছে। এটাই একটা কারণ’।