 বাকি আর মাত্র পাঁচ দিন। নিরাপত্তা থেকে যাবতীয় ব্যবস্থাপনা যখন সম্পন্ন তখন শেষ মুহূর্তে বকেয়া আরও ৪৮৫){kind=link}
পঞ্চায়েত ভোটের (Panchayat Election) বাকি আর মাত্র পাঁচ দিন। নিরাপত্তা থেকে যাবতীয় ব্যবস্থাপনা যখন সম্পন্ন তখন শেষ মুহূর্তে বকেয়া আরও ৪৮৫ কোম্পানি বাহিনী মোতায়েন করার কথা জানালো কেন্দ্র। সোমবার চিঠি দিয়ে একথা জানিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। মোট ৪৮৫ কোম্পানি বাহিনীর মধ্যে সিআরপিএফ ৭৩ কোম্পানি, বিএসএফ ১০০ কোম্পানি, সিআইএসএফ ৪০ কোম্পানি, আইটিবিপি ৩০ কোম্পানি, এসএসবি ৫০ কোম্পানি, আরপিএফ ৩০ কোম্পানি। অর্থাৎ মোট সিএপিএফ ৩২৩ কোম্পানি।
আর অন্য রাজ্য থেকে সশস্ত্র পুলিশ আসছে ১৬২ কোম্পানি। আসাম, বিহার, ঝাড়খণ্ড, ত্রিপুরা, মিজোরাম, অরুণাচল প্রদেশ, মহারাষ্ট্র, নাগাল্যান্ড, ছত্তিশগড়, পাঞ্জাব, রাজস্থান, হরিয়ানা, কর্নাটক, গুজরাট, গোয়া, তামিলনাড়ু, চণ্ডীগড়, কেরালা, অন্ধ্রপ্রদেশ ও তেলেঙ্গানা থেকে আসছে সশস্ত্র বাহিনী। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভিন রাজ্যের বাহিনী আসছে বিহার থেকে। ৪০ কোম্পানি বাহিনী আসছে বিহার থেকে। এই বাহিনী জেলাশাসক ও জেলা পঞ্চায়েত নির্বাচনী অফিসারকে রিপোর্ট করবে। প্রসঙ্গত, এর আগে ৩৩৭ কোম্পানি বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছিল।
আরও পড়ুন- NCP-র ভাঙন নিয়ে মোদিকে তোপ দেগে অভিষেক বললেন দুর্নীতিগ্রস্তরাই বিজেপির সম্পদ
উল্লেখ্য, কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়েই পঞ্চায়েত ভোট (Panchayat Election) করাতে হবে, সুপ্রিম কোর্টের সেই নির্দেশের পরই কেন্দ্রের কাছে বাহিনী চায় কমিশন। প্রথমে ২২ কোম্পানি ও পরে ৮০০ কোম্পানি বাহিনী চেয়ে চিঠি পাঠানো কারণ, আদালতের স্পষ্ট নির্দেশ রয়েছে যে, ২০১৮ সালের চেয়ে বেশি ও পর্যাপ্ত বাহিনী রাখতে হবে। কমিশনের ৮০০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবির পরিপ্রেক্ষিতে কেন্দ্র প্রথমে ৩১৫ কোম্পানি বাহিনী পাঠায়। তারপর ফের আরও ৪৮৫ কোম্পানি বাহিনী চেয়ে চিঠি দেয় কমিশন। সেই বাহিনী নিয়েই অনেক টালবাহানার পর শেষমেশ কমিশনের দাবি মানল কেন্দ্র। মোট ৮২২ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনীতে হতে চলেছে ভোট।