স্বাস্থ্যসাথী কার্ড
কল্যাণী দেবনাথ। নবদ্বীপ পুরসভার এক নম্বর ওয়ার্ড, মালঞ্চপাড়া আমবাগান
আমার বয়স এখন ৬৫। কিছুদিন আগে পড়ে গিয়ে কোমরের হাড় ভেঙে যায়। চিকিৎসকেরা দ্রুত অস্ত্রোপচারের পরামর্শ দেন। কিন্তু অত টাকা পাব কোথায়! স্বামী নির্মলচন্দ্র দেবনাথ পেশায় এজেন্ট। যা আয় করেন, কোনও মতে সংসার চলে। চার মেয়ে। ওদের বিয়ে দিতে গিয়ে যেটুকু পুঁজি ছিল শেষ। এই পরিস্থিতিতে মুশকিলআসান হয়ে আমাদের সামনে এল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্বাস্থ্যসাথী কার্ড।
আরও পড়ুন-মন কি বাত: আসল ইস্যু থেকে পালালেন মোদি
দুয়ারে সরকারের দৌলতে দ্রুত হাতে পেয়ে যাই কার্ড। আর এই স্বাস্থ্যসাথী কার্ডের দৌলতেই এক বেসরকারি হাসপাতালে অস্ত্রোপচার করিয়ে বর্তমানে সুস্থ হওয়ার পথে। মমতা দিদি যদি এই স্বাস্থ্যসাথী কার্ড চালু না করতেন, আমাকে চিরটাকাল শয্যাশায়ী হয়েই থাকতে হত। ওঁকে যে কী বলে ধন্যবাদ জানাব ভেবে পাচ্ছি না। আমার মতো আরও কত মানুষ এই কার্ড নতুনভাবে বেঁচে উঠবেন। দিদিকে আমার শতকোটি প্রণাম।
ধন্যবাদ দিদি।