প্রতিবেদন : দেশ পেয়েছে নতুন প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রী। যদিও নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট রনিলের বিরুদ্ধে এখনও দেশের বিভিন্ন প্রান্তে বিক্ষোভ চলছে। তবে সেনা ও পুলিশ কড়া হাতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করায় বিক্ষোভ অনেকটাই স্তিমিত হয়ে এসেছে। যদিও দেশের আর্থিক সঙ্কট কবে সামাল দেওয়া যাবে তা নিয়ে প্রশ্ন রয়ে গিয়েছে। ইতিমধ্যেই এক জাহাজ ডিজেল নামানো হয়েছে।
আরও পড়ুন-যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করতে পারে মস্কো, দাবি গোয়েন্দা প্রধানের
তবে এখনও দেশের জ্বালানি সঙ্কট কমেনি। বিভিন্ন পেট্রোল পাম্পের সামনে শনিবারও চোখে পড়েছে দীর্ঘ লাইন। দেশের বিভিন্ন এলাকায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা ডুবে আছে অন্ধকারে। প্রতিটি নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম আকাশছোঁয়া। সাধারণ মানুষ কার্যত আধপেটা খেয়ে দিন কাটাচ্ছেন। এদিন প্রধানমন্ত্রী দীনেশ গুণবর্ধনে বলেছেন, এই আর্থিক সঙ্কট দ্রুত কাটিয়ে ওঠার জন্য তিনি সব ধরনের চেষ্টা চালাবেন। তিনি সরকারের সঙ্গে সহযোগিতা করার জন্য দেশবাসীকে আহ্বান জানান। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, তাঁর আশা খুব শীঘ্রই বিশ্ব ব্যাঙ্ক ও আন্তর্জাতিক অর্থভাণ্ডার থেকে প্রয়োজনীয় সাহায্য পাবেন।