রিতিশা সরকার, শিলিগুড়ি: উৎসবের মরশুমে রেকর্ড আয় করল রেঙ্গল সাফারি। বেঙ্গল সাফারি পার্ক কর্তৃপক্ষের তরফে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী গত ২৪ ডিসেম্বর থেকে ১ জানুয়ারি পর্যন্ত সাফারির কোষাগারে ৬৫ লক্ষ টাকা আয়ের অংক উঠেছে। যা, চলতি ২০২২-২০২৩ আর্থিক বর্ষে রেকর্ড বলেই দাবি করছেন সাফারি কর্তৃপক্ষ।
বড়দিনের ফেস্টিভ মুড শুরু হতেই কাতারে কাতারে পর্যটকদের ঢল নামে মহানন্দা অভয়ারণ্যের বুকে বিশাল বনাঞ্চলে ওপর থাকা সাফারি পার্কে। গত রবি ও সোমবার সাফারি পার্কে যেন তিল ধরনের জায়গা মেলা হয়ে ওঠে দুষ্কর। সকাল হতেই আট থেকে আশি, পরিবার কিংবা বন্ধু বান্ধবের নিয়ে আসা দলে দলে পর্যটক ভিড়ে জমজমাট সাফারির বনভূমি। পর্যটক পরিসংখ্যানের ভিত্তিতে ২০২৩ সালের সর্বাধিক সংখ্যক পর্যটক সমাগম হয়েছে বর্ষবিদায় এবং বর্ষবরণকে কেন্দ্র করে রবিবার ও সোমবার। ৩১ ডিসেম্বর পর্যটক সংখ্যা ছিল ৬৫৬৮ ও ১ জানুয়ারি ৭৯৫৬।
শুধুমাত্র দুদিনের আয়ে এসেছে সাফারির কোষে ১৫ লক্ষ ৬৫ হাজারের কাছাকাছি। ৩১ ডিসেম্বরে আয়ের অংক ৬.৫৬ লক্ষ টাকা, ১ জানুয়ারি ৯.৯ লক্ষ টাকা। রাজ্য বনদফতরের তরফে বেঙ্গল সাফারিকে ঢেলে সাজানো হচ্ছে। শুধুমাত্র পরিকাঠামো উন্নয়ন নয় নিত্যনতুন বন্যপ্রাণের আগমনে পর্যটকদের চোখে আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে। উন্মুক্ত বনাঞ্চলে বন্যপ্রাণীদের বিচরণ ক্ষেত্রে পর্যটকদের সাফারির সুযোগ মেলা এই বন্যপ্রাণ উদ্যান পর্যটন মানচিত্রে পাকাপাকিভাবে নিজের জায়গা করে নিয়েছে। ক্রমশ দূরদূরান্ত ও দেশ-বিদেশের পর্যটকেরা সাফারিমুখী হওয়ায় দেশের পর্যটন মানচিত্রেও উত্তরবঙ্গের বেঙ্গল সাফারি নিজ স্থান দখলে নিয়েছে। উৎসবের মরশুমে ৯ দিনে আয়ের রেকর্ড
২৪ ডিসেম্বর-১ জানুয়ারি আয় ৬৫ লক্ষ|