প্রতিবেদন : হাওড়ায় শৈলেশ পাণ্ডে ও তার ভাইয়ের বিভিন্ন অ্যাকাউন্ট থেকে গত কয়েক মাসে ১৩৪ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে বলে অভিযোগ। এই টাকা কোথা থেকে এল অর্থাৎ এর উৎস কী তার খোঁজ করছে লালবাজার। তদন্ত যত এগোচ্ছে ততই রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা হচ্ছে তদন্তকারীদের। মঙ্গলবারও পাণ্ডেদের বিভিন্ন ফ্ল্যাটে তল্লাশি চালানো হয়।
আরও পড়ুন-বিজেপিতে ফের বিদ্রোহ শুরু
কানাড়া ব্যাঙ্কের অভিযোগের ভিত্তিতে এই তদন্ত শুরু হয়। যদিও ঘটনার পর থেকে পাণ্ডে ভাইদের কোনও খোঁজখবর পাওয়া যাচ্ছে না। তবে পুলিশ কয়েকটি সূত্র পেয়েছে তাদের। সেই নিয়েই খোঁজখবর চলছে। এর পাশাপাশি এদিনই ইডির তরফে লালবাজারে যোগাযোগ করা হয়। এফআইআরের কপিও নিয়েছে ইডি। প্রাথমিকভাবে এটা প্রমাণিত, এই টাকার লেনদেন মানি লন্ডারিং আইনে আওতার মধ্যে পড়ে। সেই প্রেক্ষিতেই ইডিও পৃথকভাবে তদন্ত শুরু করেছে। বিদেশে কোর্স করানোর নামে যেভাবে প্রতারণার ফাঁদ পেতে টাকা তোলা হয়েছে তাতে বিস্মৃত তদন্তকারীরা। ইডিও এ নিয়ে খোঁজখবর শুরু করেছে।