১৪০০ কোটির স্বপ্নের প্রকল্প

একদিকে ফলতা-মথুরাপুর জলপ্রকল্প, অন্যদিকে ডোঙ্গারিয়া জলপ্রকল্প, ডায়মন্ড হারবারে ১৪০০ কোটি টাকার এই দুই মেগা জলপ্রকল্প শেষের পথে

Must read

প্রতিবেদন : একদিকে ফলতা-মথুরাপুর জলপ্রকল্প, অন্যদিকে ডোঙ্গারিয়া জলপ্রকল্প, ডায়মন্ড হারবারে ১৪০০ কোটি টাকার এই দুই মেগা জলপ্রকল্প শেষের পথে। এই দুটি জলপ্রকল্পের কাজ পুরো শেষ হলে ভবিষ্যতে ডায়মন্ড হারবারে আর কোনওদিন জল নিয়ে সাধারণ মানুষকে ভাবতে হবে না। ঘোষণা ডায়মন্ড হারবারের সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের। শনিবার নোদাখালির রিভিউ মিটিং শেষে দুটি জলপ্রকল্পের কাজ ঘুরে দেখেন তিনি। ডায়মন্ড হারবারবাসীর কয়েক যুগের জল সমস্যার স্থায়ী সমাধান হতে চলেছে। সাংসদ হিসেবে দায়িত্ব পাওয়ার পরই প্রথম যে কয়েকটি কাজের পরিকল্পনায় হাত দিয়েছিলেন অভিষেক এই মেগা জলপ্রকল্প দুটি তার অন্যতম। ২০২৪ সালের মার্চ মাসের মধ্যে এই দুই জলপ্রকল্পের কাজ শেষ হলে তার সুবিধা পাবেন ডায়মন্ড হারবারের আমজনতা।

আরও পড়ুন-দিনের কবিতা

শনিবার নোদাখালিতে জলপ্রকল্প সহ তাঁর সংসদ এলাকার একাধিক উন্নয়ন প্রকল্পের বিষয়ে খোঁজ নেন। এদিনের রিভিউ মিটিংয়ে ডাকা হয়েছিল ডায়মন্ড হারবারের সব বিধায়ক, পঞ্চায়েত, পঞ্চায়েত সমিতি, জেলা পরিষদের সভাধিপতি সহ সমস্ত জনপ্রতিনিধিদের। এছাড়াও ছিলেন জেলাশাসক, পুলিশ সুপার, এসডিও-বিডিওরাও।
অভিষেক বলেন, ২০২২ সালে এক ডাকে অভিষেক চালু করেছিলাম। ৮ লাখ ফোন এসেছে৷ ৬৮ হাজার ডায়মন্ড হারবার থেকে ও ৭ লাখ ৩২ হাজার ফোন এসেছে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে। মানুষ ফোন করে সমস্যা জানিয়েছেন। ৮০% কেস সঙ্গে সঙ্গে নেওয়া হয়েছে। ২০% কাজ শুরু হয়েছে৷ যাঁরা ফোন করেছেন তাঁদের বলছি, আমরা আপনাদের কাজ করতে বদ্ধপরিকর। আমি আমার সংসদীয় তহবিল থেকে ১১০টি রাস্তার টাকা দিয়েছি। আরও একাধিক রাস্তা হবে।

আরও পড়ুন-মুখ্যমন্ত্রীর প্রশংসা করেছিলেন নোবেলজয়ী, তাই এই অপমান জমি অমর্ত্যরই, জানাল বিএলআরও

লক্ষ্মীর ভাণ্ডার সংক্রান্ত সমস্যা আমরা ৯০% সমাধান করেছি। স্বাস্থ্যসাথী সংক্রান্ত সমস্যা মিটিয়েছি। যেসব বেসরকারি হসপিটাল এই কার্ড নেবে না, তাদের ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে সিএমওএইচ বসে আলোচনা করবেন। এমন যাতে না হয় তা দেখতে বলা হয়েছে৷ কেউ যদি ফিরিয়ে দেয়, তাহলে কড়া প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রয়োজনে লাইসেন্স বাতিল করা হবে। জেলা প্রশাসনের তরফে এই বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রেগুলেটরি বোর্ড করা আছে। এমারজেন্সি বলে আসে না। কার্ডের জন্য যদি চিকিৎসা না করে, এর থেকে বড় বর্বরতা আর কিছু নয়। ব্যবসায়িক কারণে তারা সেই সব দেখলে তার বিরুদ্ধে বাংলা জুড়েই ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। মুখ্যমন্ত্রীও আগে একাধিকবার বলেছেন একথা।

Latest article