থ্যালাসেমিয়া সচেতনতায় সাইকেলে ৪৫০০ কিলোমিটার

নেপাল ঘুরে পূর্ব সীমান্তের কাঁকড়াভিটা দিয়ে পশ্চিমবঙ্গে ফেরেন। দার্জিলিং হয়ে ইসলামপুর দিয়ে রায়গঞ্জ হয়ে গত সোমবার কালিয়াগঞ্জে পৌঁছন।

Must read

প্রতিবেদন : চন্দন সমাজদার পেশায় ক্যারাটে প্রশিক্ষক। নেশায় সমাজকর্মী। থাকেন বিলাসপুরে। থ্যালাসেমিয়া রোগ নিয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে এবং এই রোগের চিকিৎসা-তহবিল গড়তে ভারত-নেপাল সাইকেলযাত্রা শুরু করেন চন্দন গত ২ অক্টোবর। মোট ৪৫০০ কিলোমিটারের যাত্রাপথ। ছত্তিশগড়ের বিলাসপুর থেকে যাত্রা শুরু করে উত্তরাখণ্ড দিয়ে পশ্চিম সীমান্তের মহেন্দ্রনগর হয়ে নেপালে প্রবেশ করেন।

আরও পড়ুন-ঝাড়গ্রাম মেডিক্যাল কলেজে শুরু হয়ে গেল ভর্তিপ্রক্রিয়া

নেপাল ঘুরে পূর্ব সীমান্তের কাঁকড়াভিটা দিয়ে পশ্চিমবঙ্গে ফেরেন। দার্জিলিং হয়ে ইসলামপুর দিয়ে রায়গঞ্জ হয়ে গত সোমবার কালিয়াগঞ্জে পৌঁছন। সেখানে গোপাল দেবগুপ্ত, শান্তনু বিশ্বাস স্থানীয় ক্রীড়াবিদ ও পর্বতারোহীদের এক সংগঠন নাগরিক মঞ্চের তরফে তাঁকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। সংগঠনের পক্ষে জানানো হয়, এই ধরনের উদ্যোগ খুবই জরুরি। মালদহ দিয়ে বহরমপুর হয়ে কলকাতা ঘুরে বিলাসপুরে গিয়ে শেষ হবে যাত্রা। এর মাঝে ৬ নভেম্বর নদিয়ার মনোরোগ চিকিৎসা কেন্দ্র মানস-এ যাবেন চন্দন। নেপাল পর্যন্ত ১৬ হাজার টাকা সংগ্রহ করেছেন চন্দন। সেই টাকা নেপালে ভারতীয় দূতাবাসের হাতে তুলে দিয়েছেন।

Latest article