সুইপ ভালই মারতাম : বেকহ্যাম

তাঁর বক্তব্য, শচীনের সঙ্গে আমার প্রথমবার দেখা হয়েছিল উইম্বলডনে। সেটা ছিল একটা বিশেষ মুহূর্ত। আমার কাছে শচীন-ই সেরা।

Must read

মুম্বই, ১৬ নভেম্বর : খেলোয়াড় জীবনে অজস্রবার ভরা ফুটবল স্টেডিয়ামে খেলেছেন। তবে এই প্রথমবার কোনও ক্রিকেট মাঠে ভরা গ্যালারির সাক্ষী থাকলেন। বুধবার ওয়াংখেড়ের মায়াবি পরিবেশ দেখে মুগ্ধ ডেভিড বেকহ্যাম। ইংরেজ ফুটবল তারকার সেই মগ্ধতা ঝরে পড়েছে বিসিসিআইয়ের এক্স হ্যান্ডেলে দেওয়া ভিডিও সাক্ষাৎকারে।

আরও পড়ুন-একশো দিনের কাজের বকেয়ার, দাবিতে দিনহাটার প্রতি ব্লকে মিছিল

ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড কিংবদন্তি সেখানে বলেছেন, এই আবেগ অবিশ্বাস্য। আগে প্রশ্ন করলে আমি ফুটবল দর্শকদের উন্মাদনার কথা বলতাম। কিন্তু ওয়াংখেড়েতে যা দেখলাম, তা অসাধারণ অভিজ্ঞতা। তাই কোনটা সেরা আমার পক্ষে বলা সম্ভব নয়। বরং দুটোকেই পাশাপাশি রাখতে চাইব। বেকহ্যাম আরও যোগ করেছেন, স্কুলে পড়ার সময় নিয়মিত ক্রিকেট খেলেছি। ব্যাটিং করতেই বেশি ভাল লাগত। সুইপ শটটা তো দারুণ মারতাম। পাশাপাশি বোলিং ও ফিল্ডিংও চুটিয়ে করেছি। আমাকে অলরাউন্ডারও বলতে পারেন।
এই সাক্ষাৎকারে শচীন তেন্ডুলকরের সঙ্গে প্রথম দেখার স্মৃতিচারণ করেছেন বেকহ্যাম।

আরও পড়ুন-তুমি ঈশ্বরের পুত্র, বিরাটকে বার্তা অনুষ্কার

তাঁর বক্তব্য, শচীনের সঙ্গে আমার প্রথমবার দেখা হয়েছিল উইম্বলডনে। সেটা ছিল একটা বিশেষ মুহূর্ত। আমার কাছে শচীন-ই সেরা। তবে মানুষ হিসাবে আরও ভাল। ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে ওর সঙ্গে সময় কাটাতে পেরে দারুণ লাগল। আমরা অনেকক্ষণ বিভিন্ন বিষয়ে আড্ডা দিয়েছি। ইউনিসেফের বিশেষ শুভেচ্ছাদূত হয়ে ভারতে এসেছেন। তিনদিনের সফরে বিশ্বকাপ সেমিফাইনাল দেখার পাশাপাশি বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ঘুরে ছাত্র-ছাত্রীদের সঙ্গে সময় কাটিয়েছেন। কচি-কাঁচাদের সঙ্গে ক্রিকেট খেলতেও দেখা গিয়েছে তাঁকে। বেকহ্যামের রসিকতা, সবাই আমাকে ছয় মারার জন্য বলছিল। কিন্তু পাছে বল হারিয়ে যায়, তাই মারিনি।

Latest article