প্রতিবেদন : সম্প্রতি জানা গিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকাই শুধুমাত্র ওমিক্রনের জন্মদাতা নয়, ইউরোপের বিভিন্ন দেশেও এটি আগে থেকেই ছড়িয়ে ছিল। কিন্তু ওমিক্রন কি ভারতেও আগে থেকেই ছিল? সেই আশঙ্কা উসকে দিয়েছে কর্নাটকে আক্রান্ত হওয়া ৪৬ বছরের এক চিকিৎসকের ঘটনা। কর্নাটকে দু’জনের শরীরে ওমিক্রন ধরা পড়ে।
আরও পড়ুন-Omicron: ওমিক্রন সংক্রমণের হার তিনগুণ বেশি
তাঁদের মধ্যে একজনের বয়স ৬৬, তিনি দক্ষিণ আফ্রিকার নাগরিক। অপরজনের বয়স ৪৬, ইনি ভারতীয় চিকিৎসক। চমকানোর মতো তথ্য অন্য জায়গায়। জানা গিয়েছে, রাজ্যের ওই চিকিৎসক বিদেশে ঘুরতে যাননি। তিনি দেশেই ছিলেন। তাহলে তিনি কীভাবে ওমিক্রনে আক্রান্ত? উঠছে প্রশ্ন। ইতিমধ্যেই ওই চিকিৎসকের সংস্পর্শে এসেছিলেন পাঁচজন। তাঁদের শরীরেও করোনা হানা দিয়েছে। তবে তাঁরা ওমিক্রনেই আক্রান্ত হয়েছেন কি না তা জানা যায়নি। ওমিক্রন আক্রান্ত প্রথম দুই ভারতীয়ই টিকার জোড়া ডোজ নিয়েছিলেন। তাতেও কোনও কাজ হয়নি। আক্রান্ত হয়েছেন করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্টে৷
আরও পড়ুন-Omicron: তৃতীয় আক্রান্তের খোঁজ এবার গুজরাটে, দক্ষিণ আফ্রিকা সফরের পরেই অসুস্থ
এদিকে, দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে বেঙ্গালুরুতে এসে উধাও ১০ জন বিদেশি৷ খবর চাউর হতেই শুরু শোরগোল৷ কঠোর কোভিড বিধিনিষেধের বেড়া টপকে কীভাবে এতজন উধাও তা নিয়ে চিন্তায় প্রশাসন৷ বিবিএমপি–র কমিশনার গৌরব গুপ্তা জানান, বেঙ্গালুরু কর্পোরেশনের স্বাস্থ্য আধিকারিকরা তাঁদের খোঁজ চালাচ্ছেন৷ যে মোবাইল নম্বরগুলি দেওয়া হয়েছিল সেগুলি এখন বন্ধ দেখা যাচ্ছে৷ বিজেপিশাসিত রাজ্য কর্নাটকে কোভিড নজরদারির এই হাল দেখে প্রবল সমালোচনা শুরু হয়েছে৷