ধাপায় জমে থাকা জঞ্জাল থেকে এবার বায়ো গ্যাস তৈরি করছে কলকাতা পুরসভা (Kolkata Municipal Corporation)। মেয়র ফিরহাদ হাকিম এই সপ্তাহের শুরুতে প্লান্টের উদ্বোধন করেন। এই মুহূর্তে দৈনিক দেড়শো থেকে ১৬০ কেজি বায়ো গ্যাস তৈরি হচ্ছে।
আরও পড়ুন-তিরুবনন্তপুরমে ভারত বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা, উৎসাহ তুঙ্গে ফ্যানেদের, আজ ডেথ ওভারই মাথাব্যথা রোহিতের
বায়ো গ্যাস তৈরি হচ্ছে পচা ফল, আনাজ, মাছ-মাংস থেকেই। মেয়র ফিরহাদ হাকিম সোমবার কলকাতা পুরসভা ধাপায় সিএনজি প্লান্ট (CNG Plant) উদ্বোধন করলেন। ধাপার মাঠে কলকাতা থেকে দৈনিক প্রায় ৪ হাজার মেট্রিক টন বর্জ্য জমা হয়। এর মধ্যেই ১ হাজার ৬০০ মেট্রিক টন জৈব বর্জ্য। ৫০০ মেট্রিক টন জঞ্জাল থেকে সার তৈরি করা হয়। অবশিষ্ট জঞ্জাল থেকে যাতে কোনরকম দূষণ না ছড়ায়, তাই বিকল্প পথের খোঁজ করা হচ্ছিল অনেকদিন ধরেই।
আরও পড়ুন-বিরাট কিন্তু ছন্দে ফিরেছে : হজ
সিএনজি প্লান্ট তৈরিতে খরচ হয়েছে ২ কোটি ৭০ লক্ষ টাকা। উত্পাদিত বায়ো গ্যাস পুরসভার গাড়ি চালানোর জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে । ডেঙ্গি সংক্রমণ নিয়ে রাজ্যে বাড়ছে উদ্বেগ। এই অবস্থায় কলকাতা পুরসভা রাজ্যে প্যান্ডেলে প্যান্ডেলে অভিযান চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। প্যান্ডেলগুলিতে মশা মারার স্প্রে ব্যবহার করার নির্দেশ জারি করেছেন ফিরহাদ হাকিম।পুরসভা সংলগ্ন ওয়ার্ডগুলিতেও বাড়ছে মশাবাহিত রোগের প্রকোপ।
আরও পড়ুন-ইংল্যান্ড-জার্মানি ৩-৩ ড্র, হাঙ্গেরিকে হারিয়ে শেষ চারে গেল ইতালি
এদিন মেয়র ফিরহাদ হাকিম বলেন, ‘ডেঙ্গু কিছুটা উদ্বেগজনক। কলকাতা পুরসভা এবং রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে সচেতনতা প্রচার চালিয়ে যাচ্ছি। মানুষ ছাদে উঠে কোথায় জল জমা আছে কি না, সেটা দেখে নেয়। এরা দিনের বেলা জন্মায়। তবে সিঙ্গাপুর, ব্যাঙ্কক, সাউথ আফ্রিকার থেকে পরস্থিতি ভাল’।