সংবাদদাতা, শিলিগুড়ি ও জলাপাইগুড়ি : মুখ্যমন্ত্রীর স্বপ্নের প্রকল্প গজলডোবার ভোরের আলো। যা রাজ্য সরকারের উদ্যোগে উত্তরের আকর্ষণীয় ট্যুরিজম ডেস্টিনেশন হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে দেশের পর্যটন মানচিত্রে। পর্যটন দফতরের উদ্যোগে কাশ্মীরের ডাললেকের মতো তিস্তাতে চালু হল শিকারা।
আরও পড়ুন-সংঘরূপ নির্মাণে শ্রীমা সারদা দেবী
পর্যটনমন্ত্রী হওয়ার পর শুক্রবার প্রথম উত্তরে এসে দুটি শিকারার উদ্বোধন করেন মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়। জানুয়ারি মাস থেকে ৭২টি শিকারা ভোরের আলোর তিস্তায় চলবে বলে জানিয়েছে পর্যটন দফতর। এদিন উত্তরের পর্যটনের প্রসারের নতুন উদ্যোগ নিয়ে বনদফতর, সেচ ও পর্যটন দফতরের আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করেন মন্ত্রী। ছিলেন জলপাইগুড়ির জেলাশাসক মৌমিতা গোধরা, বিধায়ক খগেশ্বর রায়। বৈঠকের পর মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয় বলেন, গজলডোবা ভোরের আলো মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্বপ্নের প্রকল্প। ভোরের আলোকে পর্যটন হিসেবে তৈরি করা হয়েছে। অনেক কাজ বাকি, দ্রুত শেষ করতে হবে। ফের মাথাচাড়া দিচ্ছে করোনা— এই প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, যদি ফের করোনা বাড়ে তাহলে তার প্রভাব পর্যটনশিল্পেও পড়বে। তার জন্য সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে সরকারের নির্দেশিকা মেনেই।