সংক্রান্তির সকালে পর্যটকদের প্রাতরাশে পিঠে-পুলি

পর্যটন দফতরের জলদাপাড়া পর্যটক আবাসের ৩৪টি রুমেই ঠাসা বুকিং। হলং বনবাংলো-সহ বেসরকারি লজ, রিসর্ট ও হোম স্টেগুলিতেও থিকথিক ভিড় পর্যটকদের।

Must read

সংবাদদাতা, আলিপুরদুয়ার : পর্যটন দফতরের উদ্যোগে মকরসংক্রান্তির সকালে প্রাতরাশ টেবিলে পাতে পিঠে-পুলি-পায়েস। জঙ্গল সাফারি শেষে সংক্রান্তির দিন জলদাপাড়া অরণ্য পর্যটক আবাসে এমন ব্যবস্থা দেখে খুশি পর্যটকরা। মকরসংক্রান্তিতে পর্যটকরা যাতে পিঠে-পুলির আনন্দ থেকে বঞ্চিত না হন, তাই এই আয়োজন রাজ্য পর্যটন দফতরের অধীনস্থ আলিপুরদুয়ার জেলার মাদারিহাটের জলদাপাড়া টুরিস্ট লজের।

আরও পড়ুন-জাতীয় পতাকায় মুড়ে ফিরল জওয়ানের দেহ, মৃত্যুর কারণ অজ্ঞাতই

প্রাতরাশে পর্যটকদের পরিবেশন করা হয়েছে পাটিসাপটা, দুধপুলি ও ভাপা পিঠে। সঙ্গে থাকছে পায়েসও। শীতের মরশুমে জলদাপাড়া জাতীয় উদ্যানে হাতির পিঠে ও জিপসিতে ঘুরে একশৃঙ্গ গন্ডার ও অন্যান্য বন্যজন্তু দেখতে এই মুহূর্তে পর্যটকদের ঢল নেমেছে। পর্যটন দফতরের জলদাপাড়া পর্যটক আবাসের ৩৪টি রুমেই ঠাসা বুকিং। হলং বনবাংলো-সহ বেসরকারি লজ, রিসর্ট ও হোম স্টেগুলিতেও থিকথিক ভিড় পর্যটকদের।

আরও পড়ুন-মকরসংক্রান্তিতে খুশির হাওয়া দালাল স্ট্রিটে, নয়া রেকর্ড গড়ল সেনসেক্স

জলদাপাড়া টুরিস্ট লজের ম্যানেজার নিরঞ্জন সাহা বলেন, এই সময়টায় বহু পর্যটক জঙ্গলে ঘুরতে আসেন, ফলে বাড়িতে বসে পিঠে-পুলি খাওয়ার সুযোগ হয় না। তাঁদের সেই আফশোসের কথা আমাদের জানান। তাই সোমবারের সকালে প্রাতরাশে পর্যটকদের হরেকরকমের পিঠে খাওয়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

Latest article