প্রতিবেদন : নদী সংযুক্তিকরণ প্রকল্পের বৈশিষ্ট্য কী? দেশের বিভিন্ন নদী সংযুক্তিকরণ প্রকল্পের জন্য সরকার এখনও পর্যন্ত কী পদক্ষেপ করেছে? নদী সংযুক্তিকরণের ফলে পরিবেশ ও বাস্তুতন্ত্রের উপর কী ধরনের প্রভাব পড়বে তা কি সরকার খতিয়ে দেখেছে? প্রকল্প রূপায়ণের সময়সীমা কী?
আরও পড়ুন-গ্যাসের দামে আগুন, বিজেপি সাংসদের প্রশ্নে স্বীকার কেন্দ্রের
কেন্দ্রীয় জলশক্তি মন্ত্রকের কাছে প্রশ্নগুলি রাখেন লোকসভার তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ মালা রায়। তৃণমূল সাংসদের প্রশ্নের জবাবে কেন্দ্রীয় জলশক্তি মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী বিশ্বেশ্বর টুডু বলেন, ১৯৮০ সালে তৈরি হওয়া ন্যাশনাল পার্সপেক্টিভ প্ল্যান বা এনপিপি পরিকল্পনা অনুযায়ী, গোটা দেশে ৩০টি নদী সংযুক্তিকরণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল।
আরও পড়ুন-সংসদে বিবৃতি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর, তদন্তে তিন বাহিনীর বিশেষজ্ঞ
এই নদীগুলির মধ্যে ১৪টি হিমালয় পার্বত্য অঞ্চলের এবং ১৬টি মালভূমি অঞ্চলের নদী। জলসম্পদ মন্ত্রক এবং সেচমন্ত্রক যৌথভাবে এই কাজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। মূলত যে সমস্ত নদীতে বেশি জল থাকে সেই সমস্ত নদীর জল যে সব নদীতে সারা বছর জল থাকে না সেখানে পাঠানোর জন্যই এই প্রকল্প।