প্রতিবেদন : ১৯০ কোটি টাকা ব্যয়ে জেলার ৫৭ হাজার ২৪২টি বাড়ি জলজীবন মিশন প্রকল্পে পানীয় জল পৌঁছে গিয়েছে। ২০২৩-২৪ আর্থিক বর্ষ অর্থাৎ আগামী মার্চের মধ্যেই ২ লক্ষ ৩০ হাজার বাড়ি পানীয় জল পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করেছে জেলা প্রশাসন। এর জন্য খরচ হবে প্রায় ৬০০ কোটি টাকা।
আরও পড়ুন-গাফিলতিতে সাসপেন্ড হাসপাতাল সুপার
ডিসেম্বরে ৩০, জানুয়ারিতে ৪০, ফ্রেব্রুয়ারিতে ৪০ এবং মার্চে ৫০ হাজার বাড়ি জল পৌঁছনোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে জেলা পরিষদ। মার্চেই শেষ করা হবে প্রকল্পের কাজ। তবে এখনও বেশ কিছু জায়গায় জমি নিয়ে সমস্যা আছে বলে সেখানে রিজার্ভার তৈরি করা যাচ্ছে না বলে জানা গিয়েছে। এলাকার বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে সমস্যা কিছুটা মিটলেও এখনও বিভিন্ন এলাকায় জমি পেতে সমস্যা আছে। তৃণমূল সহসভাপতি মহম্মদ ইসমাইল বলেন, আগে গ্রামের মানুষের ভরসা ছিল একমাত্র টিউবওয়েল। সেগুলি মাঝেমধ্যেই বিকল হয়ে যেত। এখন বাড়ি বাড়ি ট্যাপকল আছে।
আরও পড়ুন-ছাত্রী আবাস দখল উপাচার্যের আন্দোলনে টিএমসিপি
ফলে জলের সমস্যা নেই। সামনের মার্চের মধ্যেই জেলার সব বাড়িতে জল পৌঁছে দেওয়া হবে। জেলা পরিষদের জনস্বাস্থ্য কর্মাধ্যক্ষ বিশ্বনাথ রায় জানান, প্রকল্পের অগ্রগতি নিয়ে কিছুদিন পরই ফের বৈঠক হবে। জমির সমস্যা থাকলে আলোচনায় মিটিয়ে নেওয়া হবে। ইতিমধ্যে জেলার প্রায় ৪৯.৮৮ শতাংশ বাড়িতে জল পৌঁছে গিয়েছে। আরও ২২টি প্রকল্পের কাজ শেষের পথে। সেগুলি শেষ হলে আরও ৩০ হাজার বাড়িতে জল পৌঁছে যাবে।