প্রতিবেদন : প্রতিবারের মতো এ বছরেও ডাঃ শান্তনু সেন ও ডাঃ নির্মল মাঝির তত্ত্বাবধানে ৬০০ থেকে ৭০০ চিকিৎসক একুশে জুলাইয়ের অনুষ্ঠানে বাংলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে দলীয় সহকর্মীদের সেবায় নিয়োজিত থাকছেন। থাকছে প্রয়োজনীয় ওষুধপত্র, বিশেষজ্ঞ ডাক্তার ও নার্স, ১৬টি অ্যাম্বুল্যান্স ও পোর্টেবল ইসিজি মেশিনের ব্যবস্থা। বিধাননগর, সেন্ট্রাল পার্ক, সম্পূর্ণ, গীতাঞ্জলি স্টেডিয়াম, বড়বাজার ও ক্ষুদিরাম অনুশীলন কেন্দ্রে হাজার হাজার চিকিৎসাকর্মীরা ইতিমধ্যেই আসা শুরু করে দিয়েছেন।
আরও পড়ুন-দু’বছর বয়সেই রেকর্ড, বিস্ময়-শিশু অভিমন্যুর
মঙ্গলবার থেকেই এই শিবিরগুলিতে চিকিৎসকরা তৎপর হয়ে শুরু করেন পরিষেবা দেওয়ার কাজ। এছাড়া হাওড়া স্টেশন, শিয়ালদহ স্টেশন ও কলকাতা স্টেশনে ক্যাম্প করেও চিকিৎসকরা বসছেন। একুশে জুলাই অনুষ্ঠানের দিন ধর্মতলা মেট্রো চ্যানেলে ব্যবস্থা থাকছে মেগা ক্যাম্পের। যেখানে প্রায় মিনি হাসপাতালের মতো চিকিৎসা-সংক্রান্ত সবরকম প্রযোজনীয় ব্যবস্থাই থাকবে। সাংসদ ডাঃ শান্তনু সেন জানান, ‘‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের আদর্শে বিশ্বাসী চিকিৎসকরা সারা বছর উদগ্রীব হয়ে থাকেন একুশে জুলাই শহিদদিবসের সমাবেশ উপলক্ষে বাংলার মানুষকে এই পরিষেবা দেওয়ার জন্য। এবারেও তাঁদের তৎপরতা শুরু হয়ে গিয়েছে।’’ ২২ জুলাই মধ্যরাত পর্যন্ত চলবে বিভিন্ন শিবিরে এই পরিষেবাদান।